বিষয়বস্তুতে চলুন

উইকিভ্রমণ থেকে
ঘান্দ্রুক থেকে অন্নপূর্ণা স্যাংচুয়ারির দৃশ্য

অন্নপূর্ণা স্যাংচুয়ারি ট্রেক, যা অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্প (এবিসি) ট্রেক নামেও পরিচিত, এটি নেপাল এ অবস্থিত জনপ্রিয় ট্রেকিং পথ। এই ট্রেকটি পোখরা উপত্যকার পাদদেশ থেকে শুরু হয়ে গুরুং গ্রাম এবং ধাপযুক্ত খেতের মধ্য দিয়ে অন্নপূর্ণা-১ (৮,০৯১ মি), হিউনচুলি এবং পবিত্র মাছাপুছরে শৃঙ্গ দ্বারা বেষ্টিত একটি উঁচু হিমবাহ উপত্যকার দিকে নিয়ে যায় এবং প্রায় ৪,১৩০ মিটার উচ্চতায় অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্পে শেষ হয়। এখানে তালিকাভুক্ত পর্যায়গুলো ব্যবহার করে, ফেদি থেকে এবিসি পর্যন্ত একমুখী দূরত্ব প্রায় ৩৮ কিমি, এবং ফেদি বা নায়াপুল দিয়ে ফেরার পথ ধরলে আসা-যাওয়ার মোট দূরত্ব প্রায় ৭৫–৮০ কি.মি. হয়। এই পথটি মোদি খোলার পুরোনো পথ ধরে চলে। এছাড়া যাত্রাপথে বাঁশ ও রডোডেনড্রনের জঙ্গল এবং অসংখ্য চা-ঘর পড়ে।

সাধারণ ধারণা

[সম্পাদনা]
আরও দেখুন: নেপালে ট্রেকিং

অন্নপূর্ণা স্যাংচুয়ারি ট্রেকটি অন্নপূর্ণা অঞ্চলের একটি ট্রেক, যা সাধারণত ফেদি বা নায়াপুল থেকে শুরু বা শেষ হয় এবং অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্পে পৌঁছায়। ফেদি রাজধানী শহর কাঠমান্ডু থেকে বাগলুং মহাসড়ক ধরে ১৬৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। পুরো ট্রেকটি শেষ করতে মোট ৫ থেকে ৭ দিন সময় লাগে।

প্রস্তুতি

[সম্পাদনা]

যাত্রা শুরু করার আগে পোখারা বা কাঠমান্ডুতে গিয়ে অন্নপূর্ণা কনজারভেশন এরিয়া পারমিট (এসিএপি) এবং ট্রেকারস ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (টিআইএমএস) সংগ্রহ করে নিন এবং সর্বশেষ নিয়মগুলো জেনে নিন।

ট্রেকের জন্য সেরা সময় হলো অক্টোবর থেকে নভেম্বর এবং মার্চ থেকে মে মাস। শীতকালে ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি। দেউরালি অঞ্চলের ওপরে বরফ পড়ে তাই বরফের চাদর জমে থাকতে পারে, আর বর্ষাকালে জুন থেকে সেপ্টেম্বরে প্রবল বৃষ্টি হয় এছাড়া জোঁকের উপদ্রবও দেখা যায়।

সাথে নিতে হবে উষ্ণ পোশাক, রেইনকোট বা জলরোধী পোশাক, মজবুত ট্রেকিং বুট, হাঁটার লাঠি (যা পোল নামে পরিচিত) এবং হেডল্যাম্প। শীতের শুরুতে ছোট আকারের মাইক্রো ক্র্যাম্পন বরফে হাঁটার জন্য বিশেষ জুতো-সংযুক্তির সরঞ্জাম কাজে লাগে।

ট্রেকপথের চা–ঘর বা অতিথিশালাগুলো খাবারের ব্যবস্থা করে দিলেও নিজের সাথে হালকা খাবার আর দুই বোতল পানি রাখবেন। পানি পরিশোধনের ব্যবস্থা রাখবেন, কারণ চোমরং-এর উপরের পথে আর একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের বোতল বিক্রি হয় না।

পোকহারাতেই প্রয়োজন অনুযায়ী নগদ অর্থ তুলে নিন, কারণ পথে নগদ টাকা তোলার সুযোগ নেই। বেশিরভাগ জায়গায় মোবাইল চার্জ করতে টাকা দিতে হয়, আর ইন্টারনেট সংযোগও পাওয়া যায় না বললেই চলে।

অবশ্যই ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স রাখুন যাতে হেলিকপ্টার উদ্ধার কভার করে। এছাড়া সাথে একটি ছোট প্রথমিক চিকিৎসা কিট রাখা ভালো।

গাইড আর ভার বহনকারী পোর্টার সহজেই ভাড়া পাওয়া যায়, তবে গাইড বাধ্যতামূলক করার নিয়ম মাঝে মাঝেই বদলায়। তাই রওনা দেওয়ার আগে সর্বশেষ নিয়ম নিশ্চিতভাবে জেনে নিন।

প্রবেশ

[সম্পাদনা]

ভ্রমণকারীরা পোখরা থেকে বাসযোগে ফেদি বা নায়াপুল যেতে পারেন। বাসে নায়াপুল পৌঁছাতে প্রায় ২ ঘণ্টা সময় লাগে এবং ভাড়া প্রায় ১১০–২০০ নেপালি রুপি। পোখরা-তে বেশ কয়েকটি বাস স্টেশন রয়েছে যেখান থেকে আপনি যাত্রা শুরু করতে পারেন। নায়াপুলের বাস সাধারণত বাগলুং বাস স্টেশন থেকে ছাড়ে, যা ফেওয়া হ্রদের উত্তরে অবস্থিত। লেকসাইড থেকে বাস স্টেশনে হেঁটে যেতে প্রায় ৪৫ মিনিট সময় লাগে।

পোখরা থেকে নায়াপুল যাওয়ার ট্যাক্সি ভাড়া প্রায় ১½ ঘণ্টার জন্য ১৫০০ রুপি, তবে ফেরার পথে নায়াপুল-পোখরা ট্যাক্সি ৩০০ রুপিতেও ব্যবস্থা করা সম্ভব। পোখরা থেকে ফেদি যেতে ট্যাক্সিতে প্রায় ২০ মিনিট সময় লাগে এবং ভাড়া প্রায় ৭০০ থেকে ১০০০ রুপি। পোখরা থেকে ধামপুস পর্যন্ত ট্যাক্সির ভাড়া প্রায় ২০০০ রুপি।

কিমচে থেকে পোখরা পর্যন্ত জনপ্রতি ৭০০ রুপিতে জিপ পাওয়া যায়, তবে এই পরিষেবা সবসময় পাওয়া যায় না এছাড়া মাঝে মাঝে বিলম্ব হতে পারে।

হাঁটার পথ

[সম্পাদনা]
মানচিত্র
অন্নপূর্ণা অভয়ারণ্য ট্রেকের মানচিত্র

অন্নপূর্ণা অঞ্চলে অসংখ্য পথ রয়েছে যা চম্রং পর্যন্ত নিয়ে যায়। চম্রং থেকে অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্পে যাওয়ার একটিই মূল পথ রয়েছে। সাধারণত ভ্রমণকারীরা ফেরার সময় অন্য কোনো পথ বেছে নেন।

ফেদি – লান্দ্রুক

[সম্পাদনা]
দূরত্ব
১১ কিমি
সময়
৬½–৭½ ঘণ্টা

1 ফেদি (১১৩০ মি) থেকে পথটি ধাপযুক্ত খেত আর জঙ্গলের ভেতর দিয়ে পাথরের সিঁড়ি বেয়ে প্রায় দেড় ঘণ্টা খাড়া উঠে 2 ধাম্পুস (১৬৫০ মি) পৌঁছায়। এখান থেকে মাছাপুচ্ছরের দারুণ দৃশ্য দেখা যায়।

এরপর সহজ এবং পরিচিত পথ ধরে আরও দেড় ঘণ্টা হাঁটলে 3 পোথানা (১৮৯০ মি) পৌঁছানো যায়। সেখান থেকে এক ঘণ্টার চড়াই উঠে ভিচক (২০৮০ মি) যেতে হয়।

ভিচক থেকে প্রায় এক ঘণ্টা দীর্ঘ পথ জঙ্গলের ভেতর দিয়ে নিচে নেমে 4 ঘ্যামু হয়ে তোলকা (১৭০০ মি) পৌঁছানো যায়।

শেষ পর্যায়ে আরও এক ঘণ্টা ধরে মিশ্র পাথর–মাটির পথে ওঠানামা করতে করতে উপত্যকার পূর্ব পাশে বিস্তৃত 5 লান্দ্রুক (১৬৪০ মি) গ্রামে পৌঁছানো যায়। এখানে অনেক চা–ঘর আছে। লান্দ্রুক থেকে পথটি চম্রং-এর দিকে চলে যায়, যা অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্পে যাওয়ার একক পথের আগে শেষ বিরতি।

লান্দ্রুক – চম্রং

[সম্পাদনা]
দূরত্ব
৭ কিমি
সময়
৫½ ঘণ্টা
অন্নপূর্ণা স্যাংচুয়ারি ট্রেক, নতুন সেতু

লান্দ্রুক (১৬৪০ মি) থেকে প্রায় দেড় ঘণ্টা সহজে নিচে নেমে মোদি খোলার উপর থাকা 6 নিউ ব্রিজ (১৩৪০ মি) পৌঁছাতে হয়।

এরপর প্রায় দুই ঘণ্টার একটানা খাড়া সিঁড়ি বেয়ে উঠে 7 ঝিনু ডান্ডা (১৭৮০ মি) পৌঁছানো যায়। ঝিনুর নিচে নদীর ধারে প্রাকৃতিক উষ্ণ প্রস্রবণ আছে।

শেষে, প্রায় দুই ঘণ্টার সিঁড়িযুক্ত চড়াই বেয়ে 8 চম্রং (২১৭০ মি) পৌঁছাতে হয়। পথে খামার, ছড়ানো লজ, ঝুলন্ত সেতু আর পাথরের রাস্তা রয়েছে। চম্রং অন্নপূর্ণা স্যাংচুয়ারির মূল পথে প্রবেশের আগে একটি বড় সংযোগস্থল।

বিকল্প পথ: নায়াপুল – চম্রং

[সম্পাদনা]
দূরত্ব
১৬ কিমি
সময়
৮–৯ ঘণ্টা

9 নায়াপুল (১০৭০ মি) থেকে যাত্রা শুরু হয়। এটি বাস ও ট্যাক্সি থামার জায়গা। এখান থেকে জিপের রাস্তা ধরে একটি ঝুলন্ত সেতু পার হতে হয়। নদী পার হয়ে বামদিকে মোড় নিয়ে মোদি খোলার ধার ধরে আধ ঘণ্টা হাঁটলে 10 বিরেথান্তি (১১২০ মি) পৌঁছানো যায়।

এখানে আরেকটি সেতু পার হয়ে চেকপোস্টে এসিএপি পারমিট ও টিমস কার্ড দেখাতে হয়। এরপর সহজ উপত্যকার পথ ধরে এক ঘণ্টা হাঁটলে 11 চিমরং (১১৩০ মি) পৌঁছানো যায় এবং আরও আধ ঘণ্টা হাঁটলে 12 শাউলি বাজার (১২২০ মি) পৌঁছানো যায়। সেখান থেকে পথটি নিউ ব্রিজের দিকে যায়।

এরপরের অংশটি আগের বর্ণনার সাথে মিলে যায়—ঝিনু ডান্ডা পর্যন্ত চড়াই, তারপর সিঁড়ি বেয়ে চম্রং। পথে মাটির রাস্তা, পাথরের পথ আর দীর্ঘ সিঁড়ির মিশ্রণ রয়েছে।

চম্রং – দোভান

[সম্পাদনা]
দূরত্ব
৭ কিমি
সময়
৫½ ঘণ্টা

চম্রং (২১৭০ মি) থেকে পরিষ্কার পাথরের সিঁড়ি বেয়ে প্রায় আড়াই ঘণ্টায় 13 সিনুয়া (২৩৬০ মি) পৌঁছানো যায়।

এরপর ঠান্ডা বনের ভেতর দিয়ে প্রায় দুই ঘণ্টা ধীরে ধীরে হাঁটলে কুলধিঘর (২৫৪০ মি) আসে।

সেখান থেকে এক ঘণ্টার সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামলে 14 ব্যাম্বু (২৩১০ মি) পৌঁছানো যায়, যেখানে ঘন বাঁশ ও রডোডেনড্রনের জঙ্গল রয়েছে।

শেষে নদীর পাশে সিঁড়ি আর মাটির মিশ্র পথে এক ঘণ্টা চড়াই বেয়ে 15 দোভান (২৬০০ মি) পৌঁছানো যায়। এই অংশটা মূলত ছায়াময় বনভূমি, মাঝে মাঝে পাথুরে নালা আর ছোট সেতু দেখা যায়।

দোভান – মাছাপুচ্ছরে বেস ক্যাম্প

[সম্পাদনা]
দূরত্ব
১১ কিমি
সময়
৬ ঘণ্টা

দোভান (২৬০০ মি) থেকে দেড় ঘণ্টার চড়াই বেয়ে 16 হিমালয়া (২৯২০ মি) পৌঁছানো যায়। এরপর এক ঘণ্টা হাঁটলে হিঙ্কু গুহা (৩১৭০ মি) আসে।

আরও এক ঘণ্টা একটানা চড়াই বেয়ে 17 দেউরালি (৩২০০ মি) পৌঁছানো যায়। এখান থেকে এক ঘণ্টা হাঁটলে বাগার (৩৩০০ মি) পৌঁছানো যায়, যেখানে উপত্যকাটা প্রশস্ত আর দেয়ালগুলো খাড়া হতে শুরু করে।

শেষে, প্রায় দেড় ঘণ্টার পাথুরে পথ বেয়ে 1 মাছাপুচ্ছরে বেস ক্যাম্প (৩৭০০ মি) পৌঁছাতে হয়। এ অংশে হিমবাহের অবশেষের উপর দিয়ে হাঁটতে হয় এবং পাথরধসের ঝুঁকি থাকে। তাই ধীরে চলা জরুরি।


মাছাপুচ্ছরে বেস ক্যাম্প – অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্প

[সম্পাদনা]
দূরত্ব
২ কিমি
সময়
২ ঘণ্টা
অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্পের চিহ্ন, ধাম্পুস যাওয়ার পথে

এটি ট্রেকের শেষ পর্যায়। মাছাপুচ্ছরে বেস ক্যাম্প (৩৭০০ মি) থেকে 2 অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্প (৪১৩০ মি) পর্যন্ত প্রায় দুই ঘণ্টার একটি স্থির আর ধীর উচ্চাভিযান।

পথে হিমবাহের অবশেষ, নুড়ি আর পাথর থাকে। মৌসুমের শুরু বা শেষে বরফও দেখা যেতে পারে। প্রতিটি পদক্ষেপে দৃশ্যপট আরও বিস্তৃত হয়। যদিও ঢাল খুব খাড়া নয়, তবুও উচ্চতার কারণে ধীরে চলা জরুরি।

ফেরার পথ অনেক দ্রুত হয়—অন্নপূর্ণা বেস ক্যাম্প থেকে চম্রং পর্যন্ত ফিরতে প্রায় ১৪ ঘণ্টা হাঁটা লাগে (যেমন: দোভান পর্যন্ত ৭.৫ ঘণ্টা, দোভান থেকে চম্রং ৬.৫ ঘণ্টা)। সাধারণত এটি দুই দিনে সম্পন্ন করা হয়।

চম্রং থেকে পথ ঘান্দ্রুক ও বিরেথান্তি গ্রামের মধ্য দিয়ে নেমে নায়াপুলে পৌঁছায়, যা করতে আরও এক–দুই দিন সময় লাগে।

নিরাপদ থাকুন

[সম্পাদনা]

লান্দ্রুক, ঘান্দ্রুক, ঝিনু এবং চম্রং-এ সরকারি নিরাপদ পানীয় জলের স্টেশন রয়েছে। চম্রং-এর পর, প্লাস্টিকের জলের বোতল বিক্রি করার অনুমতি নেই, তাই ট্রেকারদের নিজেদের পাত্র নিয়ে যেতে হবে যা পুনরায় ভর্তি করা যাবে। লজগুলো ফোটানো বা রিভার্স অসমোসিস প্রক্রিয়াজাত জল প্রতি লিটার প্রায় ১৩০ রুপিতে এবং অশোধিত জল বিনামূল্যে সরবরাহ করে।

দেউরালির উপরে, নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়েই বরফ থাকতে পারে। পায়ের চাপে বরফ দ্রুত জমে শক্ত হয়ে যায়, যা পথকে বিপজ্জনক করে তোলে, বিশেষ করে উতরাইয়ের সময়। ট্রেকিং পোল এবং মাইক্রো ক্র্যাম্পন পথচলা অনেক সহজ করে তুলতে পারে এবং কিছু ট্রেকার অতিরিক্ত ঘর্ষণের জন্য তাদের বুটের বাইরে মোজা পরে বা দড়ি দিয়ে পেঁচিয়ে নেয়।

পথটি বেশ কয়েকটি ধসপ্রবণ এলাকার মধ্য দিয়ে যায় যেখানে হিমানী সম্প্রপাতের বিপদ রয়েছে। পরিস্থিতি অনুযায়ী ট্রেকারদের তুষার নিরাপত্তা সংক্রান্ত সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

পরবর্তী গন্তব্য

[সম্পাদনা]
  • অন্নপূর্ণা সার্কিট: থোরং লা হয়ে অন্নপূর্ণা ম্যাসিফের চারপাশে একটি ক্লাসিক উচ্চ পথ, যা স্যাংচুয়ারি ট্রেকের চেয়ে দীর্ঘ এবং উঁচু। পুরো পথেই চা-ঘর রয়েছে।
  • মারদি হিমাল ট্রেক: পোখরার দিক থেকে মাছাপুছরের নিচের ভিউপয়েন্ট পর্যন্ত একটি ছোট শৈলশিরা ট্রেক, সাধারণত ৪–৬ দিনের এই পথে সাধারণ মানের চা-ঘর রয়েছে।
  • এভারেস্ট বেস ক্যাম্প ট্রেক: সাগরমাথা জাতীয় উদ্যানে এভারেস্টের দক্ষিণ বেস ক্যাম্প পর্যন্ত একটি বিখ্যাত পথ; সাধারণত কাঠমান্ডু বা পোখরা থেকে লুকলাগামী বিমানে করে এখানে পৌঁছানো যায়।
  • নুম্বুর চিজ সার্কিট: রামেছাপ জেলায় নুম্বুর হিমালকে ঘিরে তুলনামূলকভাবে শান্ত একটি বৃত্তাকার পথ, যা গ্রামের বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা, ইয়াকের চারণভূমি এবং বড় উপত্যকার দৃশ্যের জন্য পরিচিত।


This TYPE অন্নপূর্ণা অভয়ারণ্য ট্রেক has রূপরেখা অবস্থা TEXT1 TEXT2

{{#assessment:ভ্রমণপথ|রূপরেখা}}

বিষয়শ্রেণী তৈরি করুন