উইকিভ্রমণ থেকে

কার্শিয়াং দার্জিলিং জেলার একটি শৈল শহর এবং মহকুমা। এটি ১৪৫৮ মিটার উঁচুতে অবস্থিত। কার্শিয়াং দার্জিলিং থেকে মাত্র ৩০ কিলোমিটার দূরে।

১৮৮০ সাল থেকে ব্রিটিশ শাসকরা এটিকে ভ্রমনের জায়গায় পরিণত করে। অসুস্থদের স্বাস্থ্য ফেরানোর জায়গা হিসেবে এটি প্রসিদ্ধ। কার্শিয়াং এর উচ্চতম স্থান ডাউহিল, বিশ্রামের জন্য দারুণ একটি জায়গা।

কীভাবে যাবেন[সম্পাদনা]

শিলিগুড়ি থেকে ভাড়া বা শেয়ারড জীপে যাওয়া যায়। কলকাতা থেকে বাস বা ট্রেনে নিউ জলপাইগুড়ি, বিমানে গেলে বাগডোগরা চলে যেতে পারেন। এরপর ভাড়া বা শেয়ারড জীপে। দার্জিলিংয়ে যাওয়ার পথে কার্শিয়াং নেমে ঘুরে দেখতে পারেন। এছাড়া মিরিক বাস স্ট্যান্ড থেকে বাসে কিংবা শেয়ারড জীপে কার্শিয়াং যেতে পারবেন।

কখন যাবেন[সম্পাদনা]

কার্শিয়াং বেড়ানোর সেরা সময় মার্চ থেকে মে মাস এবং আগস্টের শেষ থেকে অক্টোবর।

কী দেখবেন[সম্পাদনা]

কার্শিয়াং এ যা যা দেখতে পারবেনঃ

  • মাকাইবাড়ি টি এস্টেট
  • ডিয়ার পার্ক
  • নেতাজি সুভাস চন্দ্র বসু মিউজিয়াম
  • দার্জিলিং হিমালয়ান মিউজিয়াম
  • ভিক্টোরিয়া বয়েস স্কুল
  • ডাউহিল গার্লস স্কুল
  • ঈগল’স ক্রাগ
  • ডাউহিল এবং ডো হিল পার্ক
  • গিদ্দা পাহাড় ভিউ পয়েন্ট
  • কার্শিয়াং থেকে দার্জিলিং পর্যন্ত টয় ট্রেন রাইড

খাওয়া দাওয়া[সম্পাদনা]

রাত্রি যাপন[সম্পাদনা]

কার্শিয়াং এ থাকার জন্যে ভালো মানের অনেক হোটেল রয়েছে। কার্শিয়াং এ মধ্যম মানের হোটেলের এর মধ্যে আছে অমরজিৎ হোটেল, কার্শিয়াং ট্যুরিষ্ট লজ, প্রধান গেস্ট হাউজ ইত্যাদি। এছাড়া অল্প বাজেটের মধ্যে আছে মাকাইবাড়ি হোম স্টে এবং সিঙ্গেল হোম স্টে। এছাড়া ৩ স্টার মানের হোটেল এর মধ্যে Cochrane Place এবং The White Orchid Resorts & Spa অন্যতম।

এরপরে যান[সম্পাদনা]