অল্প বয়সে বিশেষ করে প্রাপ্তবয়স্কদের ছাড়া ভ্রমণ কিছু বিশেষ সুবিধা প্রদান করতে পারে। ১২ থেকে ৩০ বছর বয়সী তরুণরা প্রায়শই বিভিন্ন কারণে ভ্রমণ করে থাকে। যেমন বিদেশে পড়াশোনা, বছরের ব্যবধানে অবসরের জন্য অথবা কেবল সপ্তাহান্তে বা ছুটিতে বন্ধুদের সাথে সময় কাটানোর জন্য ভ্রমণ করতে পারে। তবে তারা কিছু নির্দিষ্ট ঝুঁকি এবং বাধার সম্মুখীনও হতে পারে।
বিবেচ্য বিষয়
[সম্পাদনা]তরুণ ভ্রমণকারীরা প্রথমবারের মতো অন্য কোনো জায়গায় ভ্রমণ করার সময় সাংস্কৃতিক ধাক্কার সম্মুখীন হতে পারেন, বিশেষ করে যদি স্থানীয় রীতিনীতি এবং জীবনধারা তাদের জন্মভূমি থেকে একেবারে আলাদা হয়। একজন তরুণ হিসেবে আপনি যদি এমন কোনো জায়গায় ভ্রমণ করেন যেখানে দুর্বোধ্য ভাষায় কথা বলা হয় এবং সেখানকার মানুষ আপনার ভাষা না বোঝে, তাহলে আপনি ভাষাগত বাধার সম্মুখীন হতে পারেন।
তরুণ ভ্রমণকারীরা বয়স সংক্রান্ত সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন এবং দেশভেদে মদ্যপান, গাড়ি চালানো, জুয়া খেলা ও ধূমপানের উপর বিভিন্ন বিধিনিষেধ থাকতে পারে।
কীভাবে যাবেন?
[সম্পাদনা]আশেপাশে দেখুন
[সম্পাদনা]দেখুন ও করুন
[সম্পাদনা]- নতুন বন্ধু তৈরি করুন — আপনি একা কিংবা দলবদ্ধভাবে যেভাবেই ভ্রমণ করুন না কেন, পথে নতুন বন্ধু তৈরি করা সবসময়ই মজাদার একটি বিষয়। আপনি কি বন্ধু খুঁজছেন? কোনো বেনামী হোটেলের পরিবর্তে হোস্টেলে যান। তবে অন্যান্য তরুণদের সাথে কথোপকথন শুরু করার বিষয়ে সর্বদা খোলামেলা থাকুন।
- নদী বা হ্রদের ধারে হাঁটাহাঁটি — নদী বা হ্রদের ধারে হাঁটতে বের হলে তরুণদের মনে সতেজ অনুভূতি আসতে পারে। এটা দীর্ঘ সময় ধরে পড়াশোনা বা কাজের পর মস্তিষ্কে এক ধরনের স্বস্তি এনে দেয়।
- ভ্রমণ করুন এবং শিখুন
- জাদুঘর এবং গ্রন্থাগার পরিদর্শন করুন
কেনাকাটা
[সম্পাদনা]আহার
[সম্পাদনা]পানীয়
[সম্পাদনা]রাত্রিযাপন
[সম্পাদনা]নিরাপদ থাকুন
[সম্পাদনা]আরও দেখুন
[সম্পাদনা]{{#assessment:প্রসঙ্গ|রূপরেখা}}