বরিশাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
৩৬ নং লাইন: | ৩৬ নং লাইন: | ||
* গজনী দীঘি |
* গজনী দীঘি |
||
* পাষাণময়ী কালী মন্দির |
* পাষাণময়ী কালী মন্দির |
||
{{এর অংশ|বরিশাল বিভাগ}} |
২৩:৫৭, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বরিশাল বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগ এর একটি উল্লেখযোগ্য শহর। কীর্তনখোলা নদীর তীরে অবস্থিত এই শহরের পুরাতন নাম চন্দ্রদ্বীপ। দেশের খাদ্যশস্য উৎপাদনের একটি মূল উৎস এই বৃহত্তর বরিশাল। একে বাংলার ভেনিস বলা হয়। বরিশাল দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি নদীবন্দর।
কীভাবে যাবেন?
এই জেলায় যাতায়াতের জন্য নৌ-পথই সবচেয়ে সহজ যোগাযোগ মাধ্যম। এছাড়া সড়ক-পথেও এই জেলায় যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে।
নৌ-পথ
ঢাকা সদরঘাট নদীবন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে বরিশালের উদ্দেশ্যে যেসব লঞ্চ ছেড়ে যায় সেগুলো হল এম.ভি সুন্দরবন-৭, এম.ভি সুন্দরবন-৮, সুরভী-৭, সুরভী-৮, পারাবত-২, পারাবত-৯, পারাবত-১১, কীর্তনখোলা-১, দ্বীপরাজ ইত্যাদি
সড়ক-পথ
ঢাকা থেকে বরিশালের উদ্দেশ্যে যেসব গাড়ি ছেড়ে যায় সেগুলো হল এসি চেয়ার কোচ, হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। এসি চেয়ার কোস ও হিনো চেয়ার কোচগুলো ফেরী-পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোচগুলো লঞ্চ-পারাপার। এছাড়া লোকাল কোচেও বরিশাল যাওয়া যায়।
দর্শনীয় স্থান
- এবাদুল্লাহ মসজিদ
- অশ্বনী কুমার টাউন হল
- দুর্গাসাগর দিঘী
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
- মুকুন্দ দাসের কালিবাড়ী
- বিবির পুকুর পাড়
- গুটিয়া মসজিদ
- মাহিলারা মঠ
- সংগ্রাম কেল্লা
- শরিফলের দুর্গ
- শের-ই-বাংলা জাদুঘর
- শংকর মঠ
- জমিদার বাড়ি (মাধপ পাশা)
- বরিশাল মহাশ্মশান
- ৩০ গোডাউন
- বিআইউটিএ এর মাঠ
- বেলস্ পার্ক
- মুক্তিযোদ্ধা পার্ক
- পরেশ সাগর দীঘি
- তালতলি ব্রিজ
- দপদপিয়া ব্রিজ
- চাখার শেরে বাংলা যাদুঘর
- গাজি-কালু মসজিদ বড়াকোঠা
- গজনী দীঘি
- পাষাণময়ী কালী মন্দির