মাগুরা সদর উপজেলা বাংলাদেশের মাগুরা জেলার অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ৪০৬.৫ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি ২৩°১৭´ উত্তর অক্ষাংশ থেকে ২৩°৩৪´ উত্তর অক্ষাংশের এবং ৮৯°১৭´ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৮৮°৩২´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত, যার উত্তরে শ্রীপুর ও শৈলকূপা উপজেলা; দক্ষিণে শালিখা উপজেলা; পূর্বে মোহাম্মদপুর ও মধুখালী উপজেলা এবং পশ্চিমে ঝিনাইদহ সদর ও শালিখা উপজেলা।
কীভাবে যাবেন?[সম্পাদনা]
রাজধানী ঢাকা থেকে উপজেলা সদরের দূরত্ব ১৫০ কিলোমিটার এবং বিভাগীয় শহর খুলনা হতে ১১০ কিলোমিটার। এখানে সড়ক পথে আসতে হয়। তবে, রেলপথ ও বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে সরাসরি আসা যায় না। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ নৌপথও ততটা উন্নত না-হওয়ায় সর্বত্র জলপথে আসা-যাওয়া করা যায় না।
আকাশপথ[সম্পাদনা]
এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়। তবে অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানে ঢাকা থেকে যশোর; অতঃপর সড়ক পথে মাগুরা আসা যায়।
সড়কপথ[সম্পাদনা]
রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। গাবতলী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে মাগুরা জেলায় ভ্রমণের জন্য সরাসরি বাস পাওয়া যায়।
রেলপথ[সম্পাদনা]
মাগুরা জেলায় কোন রেলপথ নাই। সড়ক পথে চুয়াডাঙ্গা যাওয়ার পর চুয়াডাঙ্গা থেকে রেলপথে ঢাকা, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, চাপাইনবাবগঞ্জ, সৈয়দপুর যাওয়া যায়।
নৌপথ[সম্পাদনা]
এখানে কোন আন্তঃজেলা নৌ যোগাযোগ নেই।
দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]
- নীলকুঠি (ইছাখাদা),
- বেপারীপাড়া জামে মসজিদ (পারনান্দুয়ালী),
- পীর মোকারম আলীর মাযার (হাজীপুর),
- সিদ্ধেশ্বরী মঠ (দরিমাগুরা),
- রাধানগরের মঠ (রামনগর),
- মুক্তিযুদ্ধেরস্মৃতিস্তম্ভ (বিশ্বরোড সংলগ্ন),
- মাগুরা জামে মসজিদ,
- কালীবাড়ি মন্দির,
- নেংটা বাবার আশ্রম (সাতদোহা),
- হাজরাতলা মঠ ও মিশন,
- মাগুরা সরকারি উচ্চ বালক বিদ্যালয় (১৮৫৪)।
খাওয়া দাওয়া[সম্পাদনা]
রাত্রি যাপন[সম্পাদনা]
মাগুরার আবাসিক হোটেলের মধ্যে আছে হোটেল পদ্মা গার্ডেন, হোটেল মধুমতি, হোটেল আল সাদ, হোটেল আল মনসুর, হোটেল চৌরঙ্গী ইত্যাদি।
জরুরি নম্বরসমূহ[সম্পাদনা]
- জননিরাপত্তা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য
- ওসি, মাগুরা সদরঃ মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ১৭৯।