আলেকজান্ডার ক্যাসল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিভ্রমণ থেকে
ময়মনসিংহ জেলা > ময়মনসিংহ > আলেকজান্ডার ক্যাসল
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
৭ নং লাইন: ৭ নং লাইন:
নির্মাণের পর নানা রাজকীয় আসবাবে ভবনটি সুসজ্জিত করা হয়েছিল। ভবন চত্বরের রয়েছে দীঘি ও বাগান।
নির্মাণের পর নানা রাজকীয় আসবাবে ভবনটি সুসজ্জিত করা হয়েছিল। ভবন চত্বরের রয়েছে দীঘি ও বাগান।
==যাতায়াত ==
==যাতায়াত ==
== কিভাবে যাবেন? ==
=== স্থল পথে ===
=== স্থল পথে ===
সড়ক পথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহের দূরত্ব ১২১ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহ রেল স্টেশনের দূরত্ব ১২৩ কিলোমিটার।
সড়ক পথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহের দূরত্ব ১২১ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহ রেল স্টেশনের দূরত্ব ১২৩ কিলোমিটার।

০১:১৬, ২৫ জুন ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আলেকজান্ডার ক্যাসল বাংলাদেশের ময়মনসিংহ শহরে অবস্থিত একটি ঊনবিংশ শতকীয় প্রাসাদ। ১৭৮৭ খ্রিস্টাব্দে স্থাপিত ময়মনসিংহ জেলার প্রতিষ্ঠা শতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে মহারাজা সুকান্ত সুর্যকান্ত আচার্য চৌধুরী এই প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন।

একনজরে

১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দে প্রাসাদটি নির্মিত হয়। এতে সে সময় ৪৫ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছিল। ভবন নির্মাণে লৌহের ব্যবহারের কারণে এটি জনসাধারণ্যে "লোহার কুঠি" নামেও পরিচিত ছিল। বর্তমানে এটি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজের গ্রন্থাগার হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

আলেকজান্ডার ক্যাসল ময়মনসিংহ শহরের প্রাচীন স্থাপনাসমূহের মধ্যে অন্যতম। শহরের কেন্দ্রস্থলের কোর্ট-কাঁচারীর কাছে এটির অবস্থান। বহু বরেণ্য ব্যক্তি এই প্রাসাদে অবস্থান করেছেন। ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ময়মনসিংহ সফরকালে আলেকজান্ডার ক্যাসলে চার দিন অবস্থান করেছিলেন। একই বছর মহাত্মা গান্ধী এসেছিলেন।

নির্মাণের পর নানা রাজকীয় আসবাবে ভবনটি সুসজ্জিত করা হয়েছিল। ভবন চত্বরের রয়েছে দীঘি ও বাগান।

যাতায়াত

স্থল পথে

সড়ক পথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহের দূরত্ব ১২১ কিলোমিটার এবং রেলপথে ঢাকা হতে ময়মনসিংহ রেল স্টেশনের দূরত্ব ১২৩ কিলোমিটার।

সড়কপথ

ঢাকার সায়েদাবাদমহাখালী বাস স্টেশন থেকে ময়মনসিংহে আসার সরাসরি দুরপাল্লার এসি ও নন-এসি বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ২.৩০ হতে ৪.০০ ঘন্টা। ঢাকা থেকে ময়মনসিংহের উদ্দেশ্যে শামীম, এনা, সৌখিন, নূর, নিরাপদ ট্রাভেলস্, আলম এশিয়া, বিলাস, এস আলম, সিসকম, ড্রিমল্যান্ড, মামুন, শ্যামলী প্রভৃতি পরিবহণ কোম্পানীর বাস চলাচল করে

রেলপথ

ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে সরাসরি ময়মনসিংহে আসা যায়। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন ময়মনসিংহের পথে যাতায়ত করে।

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে চলাচলকারী রেলে ঢাকা হতে ময়মনসিংহ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলো -

  • ২য় শ্রেণির সাধারণ - ৩৫ টাকা;
  • ২য় শ্রেণির মেইল - ৫০ টাকা;
  • কমিউটার - ৬০ টাকা;
  • সুলভ - ৭০ টাকা;
  • শোভন - ১২০ টাকা;
  • শোভন চেয়ার - ১৪০ টাকা;
  • ১ম শ্রেণির চেয়ার - ১৮৫ টাকা;
  • ১ম শ্রেণির বার্থ - ২৮০ টাকা;
  • স্নিগ্ধা - ২৭১ টাকা;
  • এসি সীট - ৩২২ টাকা এবং
  • এসি বার্থ - ৪৮২ টাকা।

ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ

  • কমলাপুর রেলওয়ে ষ্টেশন, ☎ ০২-৯৩৫৮৬৩৪,৮৩১৫৮৫৭, ৯৩৩১৮২২, মোবাইল নম্বর: ০১৭১১৬৯১৬১২;
  • বিমানবন্দর রেলওয়ে ষ্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯;
  • ওয়েবসাইট: www.railway.gov.bd।

আকাশ পথে

ময়মনসিংহে কোনো বিমানবন্দর না-থাকায় এখানে সরাসরি আকাশ পথে আসা যায় না।

জল পথে

অপ্রচলিত মাধ্যম হিসাবে নৌপথ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; তবে সরাসরি কোনো নৌযান চলাচল করে না।

রাত্রিযাপন

বিষয়শ্রেণী তৈরি করুন