উইকিভ্রমণ থেকে

ফরিদপুর বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগ এর ফরিদপুর জেলার একটি উল্লেখযোগ্য শহর।

কীভাবে যাবেন?[সম্পাদনা]

আকাশপথ[সম্পাদনা]

এখানে কোন বিমানবন্দর না থাকায় সরাসরি আকাশপথে ভ্রমণ সম্ভব নয়।

সড়কপথ[সম্পাদনা]

রাজধানী শহরের সঙ্গে সরাসরি বাস যোগাযোগ আছে। আন্তঃজেলা বাস যোগাযোগব্যবস্থা আছে। ঢাকা থেকে ফরিদপুরে সাধারনত সড়ক পথেই যাতায়াত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে ফরিদপুরে সড়ক পথে যাতায়েত করতে সময় লাগে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা, তবে ফেরী পারাপারের সময় যানজট থাকলে সময় বেশি লাগে।

গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে বেশ কয়েকটি বাস ফরিদপুরের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ সব বাস গুলোর মধ্যে আনন্দ পরিবহন, আজমিরী পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, নাবিল পরিবহন, দ্রুতি পরিবহন, শাপলা পরিবহন ও সোহাগ পরিবহন অন্যতম। গাবতলী থেকে পাটুরিয়া পর্যন্ত কিছু বাস চলাচল করে। পাটুরিয়া থেকে লঞ্চে করে গোয়ালন্দ ঘাট যাওয়া যায়। সেখান থেকে অন্য বসে উঠে ফরিদপুর যাওয়া যায়। তবে খুলনা ও যশোর রুটের অনেক গাড়ি লঞ্চে যাত্রী পারাপার করে থাকে। লঞ্চে যাতায়াত করলে সময় ও অর্থ দুটোই কম লাগে।

দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]

  • 1 মথুরাপুর দেউল (মথুরাপুর মঠ), মধুখালিমধুখালী উপজেলার মথুরাপুর গ্রামে অবস্থিত একটি দেউল বা মঠ। এই প্রত্নতাত্ত্বিক অবকাঠামোটি আনুমানিক ষোড়শ শতাব্দীতে তৈরি করা হয়েছিলো বলে ধারণা করা হয়; তবে কারো কারো অনুমান এটি সপ্তদশ শতকের স্থাপনা। উইকিপিডিয়ায় মথুরাপুর দেউল (Q20824303)
  • 1 কবি জসীম উদ্দীনের বাড়ি ও কবর স্থান প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা
  • নদী গবেষণা ইনষ্টিটিউট।
  • হযরত শাহ্ ফরিদ মসজিদ।
  • জগদ্বন্ধু সুন্দর এর আশ্রম।
  • গৌর গোপাল আঙ্গিনা, গোয়ালচামট।
  • আটরশি বিশ্ব জাকের মঞ্জিল, সদরপুর।
  • বাইশ রশি জমিদার বাড়ী, সদরপুর
  • সাতৈর মসজিদ, বোয়ালমারী।
  • পাতরাইল মসজিদ, ভাঙ্গা।
  • বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফের গ্রামের বাড়ি।

রাত্রিযাপন[সম্পাদনা]

ফরিদপুরে যাওয়ার পর ভ্রমণকারীর থাকার জন্য রয়েছে বিভিন্ন আবাসিক হোটেল। ফরিদপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে আবাসিক হোটেল গুলোর দূরত্ব মাত্র ১ কিলোমিটার, রিক্সা ভাড়া ১০ টাকা। আবাসিক হোটেলের সর্বনিম্ন ভাড়া ৮০ টাক সর্বোচ্চ ভাড়া ৯০০ টাকা। আবাসিক হোটেল গুলোতে সিঙ্গেল ও ডাবল উভয় বেড রয়েছে। সরকারি কর্মকতা ও কর্মচারীদের জন্য রয়েছে সার্কিট হাউজ।