বানারিপাড়া উপজেলা বাংলাদেশের একটি উপজেলা যা বিভাগীয় শহর বরিশালের অন্তর্ভূক্ত।
কীভাবে যাবেন
[সম্পাদনা]জল পথে
[সম্পাদনা]ঢাকার সদরঘাট থেকে বরিশাল, চাঁদপুর ইত্যাদি জেলার উদ্দেশ্যে লঞ্চ ছাড়ে। অধিকাংশ লঞ্চই রাতে ৯টার দিকে ছাড়ে এবং পরদিন ভোররাতে গিয়ে পৌঁছে। ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে বা সরাসরি বানারিপাড়া যাওয়ার জন্য নৌপথ জনপ্রিয়। এক্ষেত্রে ভাড়া হল -
- একক কেবিন - ৯০০ টাকা
- দ্বৈত কেবিন - ১৮০০ টাকা
- সোফা - ৬০০ টাকা
- ডেক - ২০০ টাকা
তবে কিছু লঞ্চ সকালে ছাড়ে এবং দুপুর নাগাদ গিয়ে পৌঁছায়। এর ভাড়া-
- নিচতলায় - ৭০০
- দোতলায় - ১০০০
স্থলপথে
[সম্পাদনা]সড়ক পথে ঢাকা হতে বানারিপাড়ার দূরত্ব ২২৬ কিলোমিটার এবং জেলা শহর বরিশাল হতে বানারিপাড়ার দূরত্ব ২৭ কিলোমিটার। নৌপথে ঢাকা থেকে বানারিপাড়া সরাসরি যাওয়া যায়। এছাড়া ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে তারপরেও যাওয়া যায়।
সড়কপথে
[সম্পাদনা]এছাড়া সড়কপথে যাওয়ার জন্য গাবতলী বাস স্টেশন থেকে বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন জেলা যেমন বরিশাল, পটুয়াখালী ইত্যাদি স্থানের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা দুরপাল্লার প্রতিটি বাসই বরিশাল যায়; বরিশাল থেকে দ্বিতীয় কোনো বাসে করে বানারিপাড়া যাওয়া যায়। এছাড়া বরিশালে নতুল্লাবাদে যাওয়ার পূর্বে গড়িয়ারপার নেমে সেখান থেকে টেম্পু বা বাসে করে বানারিপাড়া যাওয়া যায়।
- এসি বাসে - ১২০০ টাকা এবং
- নন-এসি বাসে - ৪০০ টাকা।
জেলা শহর বরিশাল হতে বানারিপাড়া আসার জন্য সাধারণত সরাসরি বাস, মাহিন্দ্রা, টেম্পু সার্ভিস রয়েছে। এক্ষেত্রে ভাড়া হলো -
- বাসে - ১০ টাকা
- মাহিন্দ্রা - ৪০ টাকা।
রেলপথ
[সম্পাদনা]রেলপথে সরাসরি যাওয়ার কোনো উপায় নেই। তবে পদ্মাসেতু তৈরি হওয়ার পর এ অঞ্চলের সাথে রেল যোগাযোগ তৈরি হবে।
আকাশ পথে
[সম্পাদনা]আকাশপথে যাওয়ার জন্য ঢাকা থেকে বরিশাল নেমে বানারিপাড়া যেতে হবে।
দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা
[সম্পাদনা]- শেরে বাংলার জন্মস্থান - চাখার ইউনিয়নে অবস্থান
- বাইতুল আমান জামে মসজিদ
খাওয়া-দাওয়া
[সম্পাদনা]বানারিপাড়ায় খাওয়া দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্তোরাঁ রয়েছে।
রাত্রিযাপন
[সম্পাদনা]- উপজেলা সরকারি ডাকবাংলো