বিষয়বস্তুতে চলুন

উইকিভ্রমণ থেকে

পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়া জেলার ঝালদা শহরের অনতিদূরে মাটির কাছাকাছি এক অনামি গ্রাম হল বেগুনকোদর। প্রকৃতির বুকে বড়ো সানের ঘাটওয়ালা পুকুর, খাল, ফল-ফসল, নানা বনফুলের উঁকিঝুঁকি, আর একদল সরল প্রকৃতির মানুষের নিঃসংকোচ আতিথেয়তা বেগুনকদরের বৈশিষ্ট্য।

চড়ুইভাতির আদর্শ জায়গা

[সম্পাদনা]
  • দুদিনের ছুটিতে কলাকাতা থেকে প্রস্তুতি নিয়ে চড়ুইভাতির সরঞ্জাম না নিলেও চলতে পারে। স্থানীয় মানুষজনের সহযোগিতা সহজেই পাওয়া যায়। একদিনের চড়ুইভাতিটা ভালোই জমে যাবে

একেবারে আক্ষরিক অর্থে প্রকৃতির বুকেই।

বেগুনকোদর রাসমঞ্চ

বেগুনকোদর রাসমন্দির

[সম্পাদনা]

বেগুনকোদরের মধ্যমণি হল এখানকার বর্ষোপ্রাচীন রাসমন্দির।

যাতায়াত

[সম্পাদনা]
  • কলকাতার সিদোকানহু ডহর (এসপ্ল্যানেড) থেকে সরকারি এক্সপ্রেস বাসে সরাসরি ঝালদা সাত ঘণ্টার পথ।
  • ট্রেনে পুরুলিয়া হয়েও যাওয়া যায়। পুরুলিয়া থেকে পঞ্চাশ কিলোমিটার।
  • কলকাতা থেকে নিজের গাড়িতে হাওড়া বাইপাস, বেনারস রোড, আরামবাগ, বিষ্ণুপুর, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া হয়ে বেগুনকোদর আনুমানিক তিনশো তিরিশ কিলোমিটার পথ।

খাওয়াদাওয়া

[সম্পাদনা]

শুধু বেড়ানোর সময় ঝালদা বাজারের হোটেল-রেস্তোরাঁয় আমিষ, নিরামিষ, উত্তর এবং দক্ষিণ ভারতীয় সব খাবারই পাওয়া যায়।

কেনাকাটা

[সম্পাদনা]
  • চড়ুইভাতির পর ঝালদায় স্থানীয় হস্তশিল্পের নানা জিনিস আপনার মন ভরিয়ে দেবে।