এশিয়া > মধ্যপ্রাচ্য > সিরিয়া> সিরীয় মরুভূমি
সতর্কীকরণ: অনেক সরকারই সিরিয়া ভ্রমণ না করার পরামর্শ দেয়। দক্ষিণ-পূর্ব মরুভূমির বড় অংশ সরকার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত নয়। সন্ত্রাসী হামলা, অপহরণ ও প্রতিদ্বন্দ্বী সেনাবাহিনীর মধ্যে মারামারি এখানে সাধারণ ঘটনা। দূতাবাসের কোনো পরিষেবা সাধারণত পাওয়া যায় না। | |
সরকারি ভ্রমণ পরামর্শ
| |
(সর্বশেষ হালনাগাদ: জানু ২০২৪) |
সিরীয় মরুভূমি বা দক্ষিণ-পূর্ব মরুভূমি হল দক্ষিণ-পূর্ব সিরিয়ায় অবস্থিত একটি বিস্তীর্ণ ও স্বল্প জনবহুল অঞ্চল, যা ফোরাত নদীর অববাহিকায় গঠিত হয়েছে। এটি রাক্কা ( আরবি: الرقة) হাসাকাহ ( আরবি:الحسكة; সিরীয় আরামায়ী: ܓܨܪܛܐ; কুর্দি: Hesiça), দেইর আজ-জুর ( আরবি: دير الزور) এবং মুহাফাফা, হিমস (আরবি: مُحافظة حمص), হামা (আরবি: محافظة حماة) ও রিফ দিমাশক (আরবি: ریف دمشق) প্রদেশের কিছু অংশ নিয়ে গঠিত।
অনুধাবন
[সম্পাদনা]এটি একটি বৃহৎ অঞ্চল; কিন্তু জনসংখ্যা খুবই কম। সিরীয় মরুভূমিতে প্রাক্তন অনেক সভ্যতার অসংখ্য ধ্বংসাবশেষ রয়েছে। এর শহরগুলি ফোরাত নদীর তীর ঘেঁষে অবস্থিত, যাদের মধ্যে দেইর-আজ-জুর হল বৃহত্তম শহর।
শহরসমূহ
[সম্পাদনা]অন্যান্য গন্তব্য
[সম্পাদনা]আল-হাসাকাহ প্রদেশে অনেক প্রাচীন স্থান রয়েছে, যা মরুভূমিতে অপ্রত্যাশিতভাবে দেখা যায়।
- 4 পালমিরা- মরুভূমির মাঝখানে একটি রোমান শহরের দুর্দান্ত ধ্বংসাবশেষ। এটি সিরিয়ার প্রধান আকর্ষণ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে। ২০১৫ সালে সশস্ত্র যুদ্ধের সময় আইএস দ্বারা এই অপরিবর্তনীয় ঐতিহ্যের বড় অংশগুলি ইচ্ছাকৃতভাবে উড়িয়ে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছিল।
- 5 দুরা ইউরোপাস—ইউফ্রেটিস নদীর ডান তীরে ৯০ মিটার (৩০০ ফুট) উপরে একটি খাড়া ঢালের ওপর নির্মিত গ্রিক, পার্সিক এবং রোমান সীমান্ত শহরের ধ্বংসাবশেষ। শহরটি খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
- 6 মারী- একটি প্রাচীন সেমেটিক শহরের ধ্বংসাবশেষ।
- 7 রেসাফা— সার্জিওপোলিসের বাইজেন্টাইন শহরের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান।
- 8 কসর আল হিওয়ার আল শারকি— সিরীয় মরুভূমির মাঝখানে অবস্থিত একটি দুর্গ (কাসর), যা ৭২৮-২৯ খ্রিস্টাব্দে উমাইয়া খলিফা হিশাম ইবনে আব্দুল মালিক দ্বারা নির্মিত হয়েছিল।
- 9 আর রুহবা দূর্গ- একটি মধ্যযুগীয় আরব-ইসলামী দুর্গের ধ্বংসাবশেষ।
- 10 হালাবিয়া- জেনোবিয়া নামে পরিচিত একটি প্রাচীন শহরের ধ্বংসাবশেষ।
অনুধাবন
[সম্পাদনা]দক্ষিণ-পূর্ব মরুভূমিতে ভ্রমণের ইচ্ছা করলে মরুভূমির নিরাপত্তা অনুশীলন করতে ভুলবেন না ( ও পরিস্থিতি উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধক্ষেত্রের নিরাপত্তা )।
প্রবেশ
[সম্পাদনা]ইরাকের সাথে সীমান্ত খোলা রয়েছে; প্রায় সমস্ত যানবাহন যায়।
11 আল কাইয়ুম সীমান্ত পারাপার.
ঘোরাঘুরি
[সম্পাদনা]দর্শনীয়
[সম্পাদনা]করণীয়
[সম্পাদনা]আহার
[সম্পাদনা]পানীয়
[সম্পাদনা]নিরাপদে থাকুন
[সম্পাদনা]সিরিয়া নিবন্ধে সতর্কতা দেখুন ।