উইকিভ্রমণ থেকে
রাজধানী রেইকিয়াভিক
মুদ্রা আইসল্যান্ডীয় ক্রোনা (ISK)
জনসংখ্যা ৩৬৪.২ হাজার (2019)
বিদ্যুৎ ২৩০ ভোল্ট / ৫০ (ইউরোপ্লাগ, Schuko)
দেশের কোড +354
সময় অঞ্চল ইউটিসি±০০:০০
জরুরি নম্বর 112
গাড়ি চালানোর দিক ডান
উইকিউপাত্তে সম্পাদনা করুন

আইসল্যান্ড ইউরোপ মহাদেশের একটি প্রজাতান্ত্রিক দ্বীপ রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম রেইকিয়াভিক। দেশটি উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে গ্রীনল্যান্ড, নরওয়ে, স্কটল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, এবং ফারো দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে, উত্তর আমেরিকাইউরোপের সদাসক্রিয় ভূ-গাঠনিক প্লেটগুলির সীমারেখার ঠিক উপরে অবস্থিত একটি আগ্নেয় দ্বীপ। আইসল্যান্ডের উত্তর প্রান্ত সুমেরুবৃত্তকে স্পর্শ করেছে। ডিম্বাকার এই দ্বীপটি পূর্ব-পশ্চিমে প্রায় ৪৮৫ কিলোমিটার এবং উত্তর-দক্ষিণে প্রায় ৩৬০ কিলোমিটার দীর্ঘ। পার্শ্ববর্তী গ্রিনল্যান্ডকে উত্তর আমেরিকার অংশ ধরা হলেও আইসল্যান্ডকে ইউরোপের অন্তর্গত রাষ্ট্র হিসেবে গণ্য করা হয়। দেশটির জলবায়ু, ভূগোল ও সংস্কৃতি বৈপরীত্য ও বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ।

বৈশিষ্ট্য[সম্পাদনা]

ভূগোল[সম্পাদনা]

আইসল্যান্ডের মাঝ দিয়ে ইউরেশীয় ও উত্তর আমেরিকীয় টেকটোনিক প্লেটগুলির সীমানা চলে গেছে।

আইসল্যান্ড ইউরোপের দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ। এটি গ্রিনল্যান্ডের পূর্বে ও উত্তর মেরুরেখার ঠিক দক্ষিণে মধ্য আটলান্টিক পর্বতমালার উপর অবস্থিত। আইসল্যান্ডে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত ও অন্যান্য ভূ-উত্তাপীয় কর্মকাণ্ড নৈমিত্তিক ঘটনা। আইসল্যান্ডের প্রায় অর্ধেক অংশ আগ্নেয়গিরির লাভা মরুভূমি ও অন্যান্য অনাবাসযোগ্য ভূমি নিয়ে গঠিত। দ্বীপটির প্রায় ১১% হিমবাহ দ্বারা আবৃত। দ্বীপের প্রায় ২০% এলাকা পশুচারণের জন্য ব্যবহার করা হয়, এবং মাত্র ১% এলাকায় কৃষিকাজ হয়। ৯০০ খ্রিস্টাব্দে মনুষ্য বসতি স্থাপনের আগে দ্বীপটির প্রায় ৩০-৪০% বৃক্ষ-আচ্ছাদিত ছিল। বর্তমানে কেবল কিছু বার্চ গাছের জঙ্গল ছাড়া আর তেমন কিছু বনভূমি অবশিষ্ট নেই।

যোগাযোগব্যবস্থা[সম্পাদনা]

রাত্রিযাপন[সম্পাদনা]