উইকিভ্রমণ থেকে
পরিভ্রমণে চলুন অনুসন্ধানে চলুন

ঝাড়গ্রাম জেলা পশ্চিমবঙ্গের একটি জেলা, যা মেদিনীপুর বিভাগের অন্তর্গত। এই জেলার সদর শহর হল ঝাড়গ্রাম

শহর[সম্পাদনা]

ঝাড়গ্রাম জেলার মানচিত্র

এখানে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য শহরগুলি:

  • 1 ঝাড়গ্রাম ; অরণ্য শহর।
  • 2 ঝাড়গ্রাম ; রাজ্য সরকার বেলপাহাড়িকে একটি পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলেছে।এখানে পর্যটন দপ্তরের একটি বাংলো রয়েছে।
  • 3 ঝাড়গ্রাম ; সুবর্ণরেখা নদীর তীরের একটি ইকোপার্ক পর্যটকদের আকৃষ্ট করার জন্য নতুন করে নির্মিত হয়েছে।

অন্যান্য গন্তব্যস্থল[সম্পাদনা]

  • ঝাড়গ্রাম রাজবাড়ি-ঝাড়গ্রাম রাজ প্রাসাদ মল্ল দেব রাজপরিবারের বর্তমান আবাসস্থল।
  • হরিণ পার্ক (জঙ্গল মহল জুলজিকাল পার্ক)
  • সাবিত্রী মন্দির
  • রবীন্দ্র পার্ক
  • চিলকীগড় রাজ প্রাসাদ
  • কনক দুর্গা মন্দির
  • জঙ্গল মহল
  • ভেষজ উদ্ভিদ বাগান

জানুন[সম্পাদনা]

বনপাহাড়ির বনভূমির সৌন্দর্য এবং বেলপাহাড়ী পাহাড়ের জন্য বিখ্যাত। জেলার উত্তরে কাকরাঝোড় এবং দক্ষিণে সুবর্ণরেখা নদী। এটি বন্যপ্রাণীদের জন্য ভালো বাসস্থান এবং পর্যটকদের জন্য একটি প্রিয় গন্তব্য। প্রাচীন মন্দির, রাজপ্রাসাদ এবং লোক সুরগুলি এই এলাকাটিকে আকর্ষণীয় করে তোলে। ২০১৭ সালের ৪ এপ্রিল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঝাড়গ্রাম মহকুমাটিকে নিয়ে এই জেলাটি গঠিত হয়।

কথাবার্তা[সম্পাদনা]

ঝাড়গ্রাম জেলার সকলেই বাংলা ভাষায় কথা বলতে পারেন। এই জেলার প্রায় ৮০ মানুষের মাতৃভাষা বাংলা। এখানে ভ্রমণের জন্য পর্যটকদের যদি বাংলা ভাষা সম্পর্কে সাধারণ ধারণা থাকে তা হলে বেশ ভালো। এছাড়া এই জেলার কিছু মানুষ সাঁওতালি ভাষাতেও কথা বলেন।

পরিবহন[সম্পাদনা]

কাছাকাছি[সম্পাদনা]

দেখুন[সম্পাদনা]

কি করবেন[সম্পাদনা]

আহার[সম্পাদনা]

পানীয়[সম্পাদনা]

নিরাপদ থাকুন[সম্পাদনা]

জেলাটি জঙ্গল মহলের অন্তর্গত। মাওবাদীদের আন্দোলনের জন্য একসময় এই এলাকা বেশ পরিচিত ছিল। ফলে এই জেলায় ভ্রমণের সময় বেশি রাতে হোটেল বা লজের বাইরে না থাকাই ভালো।

বিষয়শ্রেণী তৈরি করুন