উইকিভ্রমণ থেকে

কলকাতার দক্ষিণ শহরতলী হলো কলকাতা শহরের দক্ষিণে অবস্থিত অনেকগুলি শহরতলি। এই শহরতলিগুলির মধ্যে রয়েছে বারুইপুর, বাটানগর, বাওয়ালি, বজবজ, বিষ্ণুপুর, কমলগাজী, জোকা, মহেশতলা, নরেন্দ্রপুর, পৈলান, সন্তোষপুর, সোনারপুর, সুভাষগ্রাম এবং গড়িয়ার কিছু অংশ।

বাওয়ালি রাজবাড়ি

যোগাযোগ ব্যবস্থা[সম্পাদনা]

ট্রেন যোগে[সম্পাদনা]

  • 1 সোনারপুর জংশনদক্ষিণ শহরতলির আরও পূর্ব অংশে যাওয়ার জন্য এটি প্রধান রেলওয়ে স্টেশন। এছাড়া বাটানগর, বজ জ, গড়িয়া, নরেন্দ্রপুর, সন্তোষপুর এবং সুভাষগ্রাম এগুলিও ছোট ছোট রেলওয়ে স্টেশন। উইকিপিডিয়ায় সোনারপুর জংশন রেলওয়ে স্টেশন (Q55641786)

মেট্রো রেল যোগে[সম্পাদনা]

শ্রী স্বামীনারায়ণ মন্দির, কলকাতা

কলকাতার দক্ষিণ শহরতলিতে মেট্রোর দুটি শাখা রয়েছে। একটি উত্তর-দক্ষিণ লাইন যেটি আদি গঙ্গার উপর দিয়ে চলে। এই শাখার দক্ষিণ শহরতলিের অন্যতম মেট্রো স্টেশনগুলি হলো কবি নজরুল, শহীদ ক্ষুদিরাম এবং কবি সুভাষ। দক্ষিণ শহরতলিতে কলকাতা মেট্রোর অন্য শাখাটি এখনও নির্ণিয়মান। তবে তারাতলা থেকে জোকা পর্যন্ত মেট্রো রেলের পরিসেবা চালু হয়েছে। এটি ডায়মন্ড হারবার রোডের উপর দিয়ে চলে।

দেখুন[সম্পাদনা]

গুরুসদয় সংগ্রহশালা
মানচিত্র
কলকাতা/দক্ষিণ শহরতলির মানচিত্র
  • 1 নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর পৈতৃক বাড়ি, কোদালিয়া, সুভাষগ্রামএটি সুভাষগ্রামের কোদালিয়ায় অবস্থিত নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর পৈতৃক বাসভবন। জানকীনাথ বসু বাড়িটি নির্মাণ করেন। এখানে নেতাজির স্মৃতি বিজড়িত একটি সংগ্রহশালাও রয়েছে। (Q75539842)
  • 2 শ্রী স্বামীনারায়ণ মন্দির, কলকাতা, ভাসা ১৪ নং, বিষ্ণুপুর, ডায়মন্ড হারবার রোড, কলকাতা (আমতলার বিষ্ণুপুর থানার ভাসার কাছে। কলকাতা হতে জাতীয় সড়ক ১২ (ডায়মন্ড হারবার রোড) বরাবর দূরত্ব ১৯ কিলোমিটার।)। এটি একটি হিন্দু মন্দির। গুজরাতের বোচাসনবাসি অক্ষর পুরুষোত্তম স্বামীনারায়ণ সংস্থার (সংক্ষেপে- বিএপিএস) স্বামীনারায়ণ সম্প্রদায়ের দ্বারা পরিচালিত একটি মন্দির। ২০১৪ খ্রিস্টাব্দে আনুষ্ঠানিক পূজা-অর্চনার মধ্য দিয়ে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। কথিত আছে যে, স্বামীনারায়ণ (১৭৮১-১৮৩০) একসময় নীলকান্ত বর্ণি রূপে বঙ্গোপসাগরের উপকূল সাগর দ্বীপে হিন্দুদের তীর্থভূমি কপিলমুনির আশ্রম দর্শনের জন্য এই স্থান অতিক্রম করেন। উইকিপিডিয়ায় শ্রী স্বামীনারায়ণ মন্দির, কলকাতা (Q115085006)
  • 3 বাওয়ালি রাজবাড়ি, +৯১ ৩৩ ৪১৮০ ০৩০৫এখানে প্রাসাদ আর অনেকগুলি মন্দির রয়েছে। মন্দিরগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো গোবিন্দজী, লক্ষ্মী-জনার্দনের মন্দির এবং দ্বাদশ শিবমন্দির। প্রতিটি মন্দিরেই প্রাচীন স্থাপত্যের ছাপ স্পষ্ট। (Q99434148)
  • 4 গুরুসদয় সংগ্রহশালা (গুরুসদয় মিউজিয়াম), পি৬, ডায়মন্ড হারবার রোড, জোকা, ইমেইল: কলকাতার দক্ষিণ শহরতলির একটি লোকশিল্প জাদুঘর। এই জাদুঘরের সংগ্রহে তিন হাজারেরও বেশি প্রত্নসামগ্রী, দেবদেবীর মূর্তি, পুঁথি, মুখোশ, বাদ্যযন্ত্র, চিত্র, বস্ত্র ও কাষ্ঠশিল্প রয়েছে। গুরুসদয় দত্তের সারা জীবনের সংগ্রহের ভিত্তিতে এই জাদুঘরটি গড়ে উঠেছে। জাদুঘরটি তারই নামাঙ্কিত। উইকিপিডিয়ায় গুরুসদয় সংগ্রহশালা (Q16934749)
  • 5 চিন্তামণি কর পাখিরালয়, ইএম বাইপাস, নরেন্দ্রপুরএটি একটি অভয়ারণ্য। ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে এই বনাঞ্চলটি অভয়ারণ্য মর্যাদা পায়া জায়গাটি আগে কয়ালের বাগান নামে পরিচিত ছিলো। অভয়ারণ্যটি পাখি, প্রজাপতি, ফার্ন এবং অর্কিডের জন্য বিখ্যাত। উইকিপিডিয়ায় চিন্তামণি কর পাখিরালয় (Q5101326)

কিনুন[সম্পাদনা]

  • 1 শামুকপোতাএই গ্রামটি "গ্রিন মল" নামে পরিচিত। এই গ্রামটিতে অনেক ধরনের পাম গাছের সংগ্রহ দেখা যায়। পাশাপাশি রয়েছে অন্যান্য গাছপালা ও বাগান করার সরঞ্জাম। দক্ষিণ ভারতীয় খাবারও এখানে পাবেন। (Q60623484)
  • 2 উড স্কয়ার মল, ১৬৯, এনএসসি বোস রোড, নরেন্দ্রপুর

রাত্রিযাপন[সম্পাদনা]