
দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা পশ্চিমবঙ্গের একটি উপকূলীয় জেলা।
শহর
[সম্পাদনা]- 1 বকখালি — জনপ্রিয় সমুদ্রসৈকত ভ্রমণকেন্দ্র
- 2 বজবজ —
- 3 ক্যানিং — সুন্দরবনের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত
- 4 ডায়মন্ড হারবার — সুন্দর সূর্যাস্ত ও প্রাচীন দুর্গের জন্য বিখ্যাত, সপ্তাহান্তের ভ্রমণকারীদের কাছে আদর্শ স্থান
- 5 ফলতা —
- 6 জয়নগর মজিলপুর — বিখ্যাত মিষ্টি ‘জয়নগরের মোয়া’-এর জন্য সুপরিচিত
- 7 কাকদ্বীপ — বকখালি ও সাগরের পথে প্রবেশদ্বার
- 8 রায়চক —
অন্যান্য দর্শনীয় স্থান
[সম্পাদনা]- 9 সাগর দ্বীপ — হুগলি নদীর মোহনায় অবস্থিত দ্বীপ। হিন্দুদের তীর্থস্থান এবং সুন্দর সমুদ্রসৈকতের জন্য পরিচিত
- 10 সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান —
ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান বিশ্বঐতিহ্যবাহী স্থান। রয়েল বেঙ্গল টাইগার ও হরিণসহ নানা বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল - 11 পশ্চিম সুন্দরবন — জাতীয় উদ্যানের পশ্চিমাংশে বিভিন্ন অভয়ারণ্য ও সংরক্ষিত বনাঞ্চল
জানুন
[সম্পাদনা]দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা ভারতের গঙ্গা বদ্বীপের অন্তর্ভুক্ত। সুন্দরবনের নদীগুলোর জালের মধ্যে হুগলি প্রধান নদী হলেও বিদ্যাধরী, ইছামতি ও মাতলা নদীও এখানে প্রবাহিত হয়েছে।
১৯৮৬ সালের আগে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, ২৪ পরগনা জেলার অংশ ছিল। জেলার নামকরণ হয়েছিল কলকাতার জমিদারির অন্তর্গত ২৪টি পরগনা থেকে, যা ১৭৫৭ সালে মীর জাফর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছে হস্তান্তর করেছিলেন।
পৌঁছানো
[সম্পাদনা]এলাকার ভেতরে চলাফেরা
[সম্পাদনা]দেখার ও করার মতো স্থান
[সম্পাদনা]হেনরি আইল্যান্ডে (বকখালির কাছে) একটি পর্যবেক্ষণ টাওয়ার থেকে পুরো সুন্দরবন এলাকার মনোরম দৃশ্য দেখা যায়।
ডায়মন্ড হারবার দুর্গ বর্তমানে ধ্বংসাবশেষে পরিণত হলেও কথিত আছে এটি পর্তুগিজ জলদস্যুদের সময়কার।
বেশের মেলা প্রতি বছর জয়নগর মজিলপুরে হয় এবং হাজারো ভক্ত এখানে সমবেত হন।
লোথিয়ান দ্বীপ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ও ভগবতপুর কুমির প্রকল্প (কাকদ্বীপের কাছে) পশ্চিমবঙ্গের একমাত্র কুমির প্রজননকেন্দ্র। এখানে লোনা জলের কুমির, অলিভ রিডলে সামুদ্রিক কচ্ছপ, চিতল হরিণ, বন্য বিড়াল ও রিসাস বানর দেখা যায়।
খাওয়া-দাওয়া
[সম্পাদনা]এখানকার ভূগর্ভস্থ জল প্রায়ই আর্সেনিক দূষিত হতে পারে। তাই বোতলজাত বিশুদ্ধ পানীয় জল (বিশ্বস্ত ব্র্যান্ডের) বা পৌরসভা/পঞ্চায়েতের সরবরাহ করা জল পান করা ভালো। সাধারণ কোম্পানির সস্তা বোতলজাত জল (যা প্রতি লিটারে ২ টাকা কম হতে পারে) এড়িয়ে চলাই উত্তম।
সতর্কতা
[সম্পাদনা]দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা অতীতে একাধিক ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের মুখোমুখি হয়েছে, যেমন আইলা (২০০৯) ও আমফান (২০২০)। বর্ষাকালে প্রচণ্ড বৃষ্টিপাত হয় এবং ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গুর মতো রোগ ছড়িয়ে পড়ে। সর্বশেষ আবহাওয়ার খবর সম্পর্কে আপডেট রাখুন এবং প্রয়োজনীয় সতর্কতা নিন।
এরপর কোথায় যাবেন
[সম্পাদনা]{{#assessment:অঞ্চল|রূপরেখা}}
