উইকিভ্রমণ থেকে

যশোর জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন অঞ্চল। এর অন্য একটি প্রচলিত বানান যশোহরব্রিটিশ আমলে খুলনা ছিল যশোর জেলার অধিভুক্ত একটি মহুকুমা।

কীভাবে যাবেন[সম্পাদনা]

স্থলপথে[সম্পাদনা]

যশোরের সাথে এর কাছাকাছি জেলাগুলি যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে। পশ্চিম ও পূর্ব বাংলায় পরিবহনের জন্য এখানে মহাসড়ক আছে। ঢাকা থেকে যশোর ও ঢাকা বাস সেবা চালু রয়েছে। বাসগুলি মতিঝিল, কল্যাণপুর, সায়েদাবাদ থেকে ছেড়ে যায়।

আকাশ পথে[সম্পাদনা]

এখানে থাকা যশোর বিমানবন্দরটি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি বিমানঘাঁটি। তবে রানওয়ে দিয়ে সামরিক বিমানসহ অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচল করে। দৈনিক চলাচল করা অভ্যন্তরীণ বাণিজ্যিক বিমানের মধ্যে রয়েছে ইউএস-বাংলা, নভো এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।

জল পথে[সম্পাদনা]

নওয়াপড়া বাজার ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত বিধায় এখানে খুলনা হতে সরাসরি নদীপথে লঞ্চ,কার্গো, স্পিডবোড, টলার নৌকা প্রভৃতি নৌযান চলাচল করে।

দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]

চাঁচড়া শিব মন্দির।
  • যশোর ইনস্টিটিউট
  • যশোর ইনস্টিটিউট পাবলিক লাইব্রেরী
  • ফুলের হাট গদখালি
  • সাগরদাড়ী, বাংলা পদ্যর জনক মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি
  • যশোর জিলা স্কুল
  • তাপস কুটির (কাস্টমস অফিস)
  • খড়কি পীর সাহেবের বাড়ি

বেনাপোল স্থল বন্দর[সম্পাদনা]

  • যশোর বিমানবন্দর ও যশোর সেনানিবাস
  • শ্রীধরপুর জমিদার বাড়ি
  • বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখের সমাধি
  • মনিহার সিনেমা হল
  • কালেক্টরেট পার্ক
  • লালদীঘির পাড়
  • বিনোদিয়া পার্ক
  • যশোর বোট ক্লাব
  • ভরত রাজার দেউল (ভরত ভায়না)
  • জেস গার্ডেন পার্ক
  • যশোর আইটি পার্ক

খাওয়া দাওয়া[সম্পাদনা]

সকালের নাস্তা হিসেবে যশোর শহরের চৌরাস্তায় অবস্থিত জলযোগ হোটেলের লুচি ডাল বিখ্যাত।

রাত্রি যাপন[সম্পাদনা]