উইকিভ্রমণ থেকে

লাভপুর পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার একটি শহর। এই শহরটি তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়ের জন্মস্থান ও ৫১ পীঠের একটি শক্তিপীঠের তীর্থস্থানের জন্য বিখ্যাত।

ফুল্লরা মন্দির
লাভপুরে তারাশংকর বন্দ্যোপাধ্যায়ের পৈতৃক বাড়ি

যোগাযোগ ব্যবস্থা[সম্পাদনা]

ট্রেন যোগে[সম্পাদনা]

  • 1 লাভপুর রেলওয়ে স্টেশন উইকিপিডিয়ায় লাভপুর রেলওয়ে স্টেশন (Q60146453)

রাস্তা ধরে[সম্পাদনা]

লাভপুরের দূরত্ব শান্তিনিকেতন থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার। নানুর থেকে সড়কপথে কীর্ণাহার হয়ে লাভপুরের দূরত্ব ১৫ কিমি।

ঘুরুন[সম্পাদনা]

আপনি হেঁটে বা একটি সাইকেল রিকশা করে শহরটি ঘুরতে পারেন। এছাড়া অটো, ই-রিকশা বা টোটো করেও শহরটি ঘোরা যায়। আপনি যদি সত্যিই উদ্যমী হন, অনুসন্ধান করতে ভালবাসেন তবে আপনি কেবল একটি সাইকেল ভ্যান রিকশা করেও যেতে পারেন।

দেখুন[সম্পাদনা]

মানচিত্র
লাভপুরের মানচিত্র
তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা বিখ্যাত উপন্যাস 'হাঁসুলি বাঁকের উপকথা'। এই সেই হাঁসুলি বাঁক। লাভপুরের ফুল্লরা মায়ের মন্দিরে যেতে বাঁ দিকে পড়ে।
  • 1 ধাত্রীদেবতাবাঙালি ঔপন্যাসিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মস্থান। বর্তমানে এটিকে যাদুঘরে রূপান্তরিত করা হয়েছে।
  • 2 ফুল্লরাফুল্লরা ৫১টি শক্তিপীঠের অন্যতম একটি শক্তিপীঠ বলে মনে করা হয়। উইকিপিডিয়ায় ফুল্লরা (Q14216088)
  • 3 হাঁসুলি বাঁককোপাই নদী ও বক্রেশ্বর নদীর একটি মনোরম সঙ্গমস্থল হলো হাঁসুলি বাঁক। হাঁসুলি বাঁকের সৌন্দর্য তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাঁসুলি বাঁকের উপকথা নামক উপন্যাসে ধরা দিয়েছে। পরবর্তীকালে পরিচালক তপন সিনহা এই উপন্যাসটি নিয়ে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।

আহার করুন[সম্পাদনা]

লাভপুর বাস স্ট্যান্ড এবং ফুল্লরা মন্দিরে ছোট ছোট অনেক খাবারের দোকান রয়েছে।

রাত্রিযাপন[সম্পাদনা]

  • 1 চুমকি লজ ও হোটেল রেস্তোরাঁ, লাভপুর বাস স্ট্যান্ড, লাভপুর রোড, লাভপুর, বীরভূম - ৭৩১৩০৩

পরবর্তী গন্তব্য[সম্পাদনা]