- কাশ্মীরের ভারত নিয়ন্ত্রিত অংশের জন্য, জম্মু ও কাশ্মীর দেখুন।.
আজাদ জম্মু ও কাশ্মীর (উর্দু:آزاد جموں و کشمیر) বা সংক্ষেপে আজাদ কাশ্মীর (আক্ষরিক অর্থে মুক্ত কাশ্মীর) ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মীর এর পশ্চিমে অবস্থিত কাশ্মীরের পাকিস্তান-নিয়ন্ত্রিত অংশ।
সহানুুভূতি-সম্পন্ন মানুষ এবং উর্বর, সবুজ এবং মনোরম পার্বত্য উপত্যকা আজাদ কাশ্মীরের বৈশিষ্ট্য, যা এটিকে উপমহাদেশের সবচেয়ে সুন্দর অঞ্চলগুলির মধ্যে একটি করে তুলেছে। যদিও সামগ্রিকভাবে কাশ্মীর নিঃসন্দেহে বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর অঞ্চলগুলির মধ্যে একটি, আজাদ কাশ্মীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যেও সমৃদ্ধ এবং প্রায়শই পর্যটকরা এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং অত্যাশ্চর্য প্রাকৃতিক ভূদৃশ্যের জন্য একে "ভূ-স্বর্গ" বলে ডাকে। এর তুষারাবৃত চূড়া, বন, নদী, জলস্রোত, উপত্যকা, মখমলের ন্যায় সবুজ মালভূমি এবং আর্কটিক থেকে গ্রীষ্মমন্ডলীয় জলবায়ুতে পরিবর্তিত হয়ে সারা বছর ধরে দেশী এবং বিদেশী পর্যটকদের জন্য এটিকে একটি চমৎকার এবং জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য করে তোলেছে।
অঞ্চলসমূহ
[সম্পাদনা]আজাদ জম্মু ও কাশ্মীর পাকিস্তানের একটি প্রত্যন্ত স্বায়ত্তশাসিত রাজ্য, এর ৩টি প্রশাসনিক বিভাগ রয়েছে:
- মিরপুর বিভাগ
- মুজাফফরাবাদ বিভাগ
- পুঞ্চ বিভাগ
শহর
[সম্পাদনা]- 1 মুজাফফারাবাদ — রাজ্যের রাজধানী এবং ২০০৫ সালের ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলের কাছাকাছি অবস্থান
- পালান্দ্রি বা পাল্লান্দ্রি (উর্দু: پلندری) — আজাদ কাশ্মীরের সুধানটি জেলার একটি শহর। এটি পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে ৯০ কিমি (৫৬ মাইল) দূরে ৩৩° ৪২′ ৫৪″ উত্তর দ্রাঘিমাংশ ৭৩° ৪১′ ৯″ পূর্ব অক্ষাংশে অবস্থিত। এটি আজাদ পত্তন রোডের মাধ্যমে রাওয়ালপিন্ডি এবং ইসলামাবাদের সাথে সংযুক্ত। পালান্দ্রির প্রধান উপজাতি হল সুধান উপজাতি। এটি ভূ-পৃষ্ঠের ১৩৭২ মিটার উচ্চতায় এবং রাওয়ালপিন্ডি থেকে আজাদ পত্তন রোড হয়ে ৯৭ কিমি (৬০ মাইল) দূরে অবস্থিত। এটি রাজ্যের প্রথম রাজধানী ছিল। পাল্লান্দ্রির সবচেয়ে বিখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হল ক্যাডেট কলেজ।
- 2 বাঘ
- 3 ভিম্বার
- 4 Chak Haryam — নদীর দুই পাশে পাহাড়, সবুজ বন, মনোমুগ্ধকর স্রোত, সুউচ্চ হ্রদ এবং আকর্ষণীয় পরিবেশ
- 5 Dadyal —
- 6 কোতলি —
- 7 মিরপুর, আজাদ কাশ্মীর — আজাদ কাশ্মীরের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর এবং কাছাকাছি মংলা ভিউ রিসোর্টের জন্য জনপ্রিয়
- 8 রাওয়ালকোট — অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময় একটি স্থান
অন্যান্য গন্তব্য
[সম্পাদনা]- 9 Sharda —
জেনে রাখুন
[সম্পাদনা]আজাদ কাশ্মীরের জনসংখ্যা চল্লিশ লক্ষ। এটি পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত একটি স্ব-শাসিত অঞ্চল। এর পূর্বে ভারত-নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের সীমানা (প্রাক্তন রাজ্য জম্মু ও কাশ্মীরের ভারতীয় এবং পাকিস্তান-নিয়ন্ত্রিত অংশগুলির মধ্যে সামরিক নিয়ন্ত্রণ রেখা "নিয়ন্ত্রণ রেখা" দ্বারা ভারত-নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মীর থেকে বিচ্ছিন্ন।)।
পাকিস্তানের বাকি অংশের মতো আজাদ কাশ্মীর হল একটি জাতিগতভাবে বৈচিত্র্যময় স্থান যেখানে অসংখ্য জাতিগোষ্ঠী এবং সংস্কৃতির আবাসস্থল। জম্মু ও কাশ্মীরের বিপরীতে এই অঞ্চলের বেশিরভাগ বাসিন্দা জাতিগত কাশ্মীরি নয় এবং কাশ্মীরি ভাষা ব্যাপকভাবে ব্যবহার হয় না।
আজাদ কাশ্মীরের সংস্কৃতির সাথে পাঞ্জাব প্রদেশের উত্তর পাঞ্জাবি (পোতোহার) সংস্কৃতির অনেক মিল রয়েছে।
মিরপুরীরা একটি জাতিগত গোষ্ঠী যার শিকড় মিরপুরে, এরা যুক্তরাজ্যের বেশিরভাগ পাকিস্তানি সম্প্রদায় গঠনের জন্য বিখ্যাত। ১৯৬০ এবং ১৯৭০ এর দশকে অনেক মিরপুরবাসী যুক্তরাজ্যে চলে যায়।
২০০৫ সালে মুজাফফরাবাদ শহরের কাছে কেন্দ্রিভূত আজাদ কাশ্মীরে একটি ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে। এটি ছিল সর্বকালের অষ্টাদশতম প্রাণঘাতী ভূমিকম্প এবং সারা বিশ্বের সাহায্যকারী সংস্থাগুলি ত্রাণ সহায়তার জন্য ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলে এসেছিল।
আবহাওয়া
[সম্পাদনা]আজাদ কাশ্মীরের জলবায়ু উচ্চতার সাথে পরিবর্তিত হয়। নিম্ন হিমালয় পর্বতশ্রেণী অঞ্চলের একটি পার্বত্য অঞ্চল হিসাবে মধ্য ও উত্তরের অংশগুলি শীতকালে তুষারপাতের সাথে খুব ঠান্ডা এবং গ্রীষ্মকাল সহনীয়, অন্যদিকে আজাদ কাশ্মীরের দক্ষিণাঞ্চলে গ্রীষ্মকালে অত্যন্ত গরম এবং শীতকালে শুধুমাত্র পরিমিতরূপে ঠান্ডা আবহাওয়া থাকে। আজাদ কাশ্মীরে শীত ও গ্রীষ্ম উভয় সময়েই বৃষ্টিপাত হয়।
প্রবেশ
[সম্পাদনা]আজাদ কাশ্মীরের কঠিন ভৌগোলিক অবস্থানের পরিপ্রেক্ষিতে এখানে কোনো রেলওয়ে স্টেশন নেই। আজাদ কাশ্মীরের রাজধানী শহর মুজাফফরাবাদ এবং রাওয়ালাকোটে দুটি বিমানবন্দর রয়েছে, তবে সেগুলি বন্ধ রয়েছে এবং সরাসরি আজাদ কাশ্মীরে বিমানে যাওয়া সম্ভব নয়। নিকটতম প্রধান বিমানবন্দরগুলি ইসলামাবাদ বা রাওয়ালপিন্ডিতে অবস্থিত।
যদিও আজাদ কাশ্মীরে যাওয়ার একমাত্র উপায় সড়কপথ, আজাদ কাশ্মীরে সড়কপথে ভ্রমণ করা নিজেই একটি আকর্ষণ কারণ এতে আপনি নদী এবং পাহাড়ের সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য দেখতে পাবেন। কার্যত পাঞ্জাবের কাছাকাছি সকল শহর থেকে সড়কপথে সহজেই আজাদ কাশ্মীর পৌঁছানো যায় এবং আজাদ কাশ্মীরের বিভিন্ন গন্তব্যের জন্য প্রায় প্রতি ২০ মিনিট পরপর ইসলামাবাদ থেকে বাস ছেড়ে যায়, তবে সর্বাধিক ব্যবহৃত রুটগুলি হল:
- রাওয়ালপিন্ডি থেকে মুরির সুন্দর পাহাড় হয়ে মুজাফফরাবাদ পর্যন্ত (১৪০ কিমি)।
ঘুরে বেড়ানো
[সম্পাদনা]যদিও সড়কপথই ঘোরাঘুরির একমাত্র ব্যবহারিক মাধ্যম, তবুও আজাদ কাশ্মীরে ঘুরে বেড়ানোর বিভিন্ন উপায় রয়েছে, যদি আপনি ইতিমধ্যে নিজের গাড়ি নিয়ে ভ্রমণ না করেন। বেশিরভাগ পর্যটক একটি ট্যাক্সি ভাড়া করে (বিভিন্ন ধরণের ট্যাক্সি পাওয়া যায়), যা আপনাকে আজাদ কাশ্মীরের সমস্ত দর্শনীয় স্থানগুলিতে নিয়ে যাবে। মুজাফফরাবাদ এবং মিরপুরে সবচেয়ে ব্যস্ত বাস নেটওয়ার্ক রয়েছে, যা সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলাচল করে।
দেখুন
[সম্পাদনা]আজাদ কাশ্মীরের উত্তর অংশ নিম্ন হিমালয় পর্বতশ্রেণী অঞ্চলকে ঘিরে রয়েছে। সেখানে প্রচুর প্রাকৃতিক দৃশ্য রয়েছে যা গ্রীষ্মের সময়ে এটিকে একটি খুবই জনপ্রিয় ছুটি-কাটানোর পর্যটন এলাকায় পরিণত করেছে।
এখানে অনেকগুলি পর্যটনকেন্দ্র রয়েছে। তবে এরমধ্যে কিছু সর্বাধিক পরিচিত, দুটি ঐতিহাসিক দুর্গ- লাল কেল্লা (চক দুর্গ) এবং কালো দুর্গ মুজাফফরাবাদের নীলম নদীর তীরে অবস্থিত। এগুলি ১৬ শতকে নির্মিত হয়েছিল এবং প্রত্নতাত্ত্বিক গুরুত্ব রয়েছে। পীর চিনাসি হল মুজাফফরাবাদ থেকে ৩০ কিলোমিটার পূর্বে ৯,৫০০ ফুট (২,৯০০ মিটার) উচ্চতায় পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত পর্যটন কেন্দ্র। পাহাড়ের চূড়াটি একজন বিখ্যাত সাধু পীরের মাজার জিয়ারতের জন্য ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেছে এবং যারা মুজাফফরাবাদ এবং গুপ্ত শহরের আশেপাশের গ্রামীণ এলাকাগুলির একটি দুর্দান্ত দৃশ্য পেতে চান সে সকল পর্যটকরা এই স্থানটি পরিদর্শন করেন।
নীলম উপত্যকায় রয়েছে একটি দীর্ঘ নদী, প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অধিকারী, দুর্দান্ত মনোরম দৃশ্য, কোলাহলপূর্ণ নদীর দুই পাশে সুউচ্চ পাহাড়, মাতাল করা সবুজ বন, মনোমুগ্ধকর স্রোতধারা এবং আকর্ষণীয় পরিবেশ। আরেকটি বড় নদী হল লীপা উপত্যকা যা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি এখানে শীতের মৌসুমে বরফে ঢাকা পাইন গাছে আচ্ছাদিত উঁচু পাহাড় রয়েছে।
কিছু অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন আকর্ষণ হল অত্যন্ত সুন্দর কৃত্রিম বানজোসা লেক যা ঘন পাইন বন এবং পর্বত দ্বারা বেষ্টিত, যা এটিকে খুব কমনীয় এবং রোমান্টিক করে তোলে। কাছাকাছি একটি পাহাড়ের চূড়া টলি পীর খুবই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যময় এলাকা।
যা করবেন
[সম্পাদনা]আজাদ কাশ্মীর তার বিশাল উপত্যকা এবং উঁচু, সবুজ পর্বতমালার জন্য পরিচিত; এখানে বহিরঙ্গন বিনোদনের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। এখানে নিচু পাহাড় থেকে উচ্চ পর্বত (২০০০ থেকে ৬০০০ মিটার) সহ বিভিন্ন পাহাড়ি ভূদৃশ্য রয়েছে যা অনেক দুঃসাহসিক খেলাধুলা যেমন পর্বত আরোহণ, ট্রেকিং, পর্বতারোহণ, গ্রীষ্মকালীন ক্যাম্পিং এবং হাইকিং বা এমনকি প্যারাগ্লাইডিংয়ের জন্য উপযুক্ত।
রাফটিং, ক্যানোয়িং এবং কায়াকিং থেকে শুরু করে উইন্ড সার্ফেসিং, বোটিং, রোয়িং এবং হোভারক্রাফ্ট সহ বিভিন্ন জলক্রীড়া কার্যক্রমের জন্য আজাদ কাশ্মীর একটি দুর্দান্ত জায়গা।
কেনাকাটা
[সম্পাদনা]পশমিনা, জাফরান ইত্যাদি কিনতে পারেন।
খাওয়া দাওয়া
[সম্পাদনা]আজাদ কাশ্মীরের জনপ্রিয় এবং ঐতিহ্যবাহী খাবার হল কাশ্মীরি রান (কাশ্মীরি শৈলীতে ভেড়ার পা ভাজা), রোগান জোশ, বালতি গোশত, কাশ্মীরি ডাল চাওয়াল (মটর ডাল ভাঙ্গা, লাল মসুর ডাল ভাঙ্গা এবং সিদ্ধ চালের মিশ্রণ), এবং দম আলু ( কাশ্মীরি শৈলীতে ভাজা আলু)।
পানীয়
[সম্পাদনা]কাশ্মীরি চা (কাশ্মীরি চা) আজাদ কাশ্মীরের একটি ঐতিহ্যবাহী চা। এটি একটি বিশেষ চা পাতা, দুধ, লবন, পেস্তা, বাদাম এবং এলাচ দিয়ে তৈরি ক্রিমি গোলাপি রঙের ধীর গতির দুধ চা এবং কখনও কখনও স্বাদের জন্য দারুচিনিও যোগ করা হয়।
রাত্রিযাপন
[সম্পাদনা]ডরমিটরি থেকে শুরু করে বিলাসবহুল রিসোর্ট হোটেল পর্যন্ত প্রচুর বিকল্প রয়েছে এবং আপনি আজাদ কাশ্মীরে উপলব্ধ এজেকে পর্যটন ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের মালিকানাধীন সব ধরনের থাকার সুবিধা পেতে পারেন, আপনি শিবির খুঁজছেন, ব্যাকপ্যাকারের জন্য একটি বাজেট রুম বা বিলাসিতা করতে এবং বিলাসবহুল থাকতে চান পেয়ে যাবেন। বেশিরভাগ পর্যটনকেন্দ্র এবং প্রধান শহরগুলিতে বিভিন্ন গেস্ট হাউস, রেস্ট হাউস, মোটেল এবং হোটেল রয়েছে। আজাদ কাশ্মীরের সবচেয়ে বিলাসবহুল হোটেল পার্লস কন্টিনেন্টালে রুমের ভাড়া ১,০০০ টাকা থেকে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
নিরাপদ থাকুন
[সম্পাদনা]আজাদ কাশ্মীর বেশ নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ অঞ্চল। অপরাধের দিক থেকেও আজাদ কাশ্মীরকে তুলনামূলকভাবে নিরাপদ বলে মনে করা হয়।
কখনও কখনও বিশেষ করে শীতকালে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নীচে নেমে যায়; সেই অনুযায়ী সাথে পোষাক রাখবেন।
আজাদ কাশ্মীরের কিছু অংশ পর্যটকদের প্রবেশে সীমাবদ্ধতা রয়েছে, বিশেষ করে ১৫ মাইল-প্রশস্ত বাফার জোন বা নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর ১৬ কিমি যা রাজ্যটিকে প্রতিবেশী ভারত-শাসিত রাজ্য জম্মু ও কাশ্মীর থেকে আলাদা করেছে। পাকিস্তানী পর্যটকরা আজাদ কাশ্মীরে কোন সীমাবদ্ধতা ছাড়াই ভ্রমণ করতে পারেন, তবে তাদেরকে তাদের পরিচয়পত্র সাথে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়। বিদেশী পর্যটকদের একটি অনুমতিপত্র সহ শুধুমাত্র নিম্নলিখিত স্থানগুলি দেখার অনুমতি দেওয়া হয়: ধীরকোট, রাওয়ালাকোট, ছোট্ট গালা, চিক্কর, দাওখান, মুজাফফরাবাদ, মাঙ্গিয়া এবং সেনসা। মুজাফফরাবাদে এজেকে স্বরাষ্ট্র বিভাগ থেকে অনুমতিপত্র দেওয়া হয়।
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশেপাশের সামরিক স্থাপনার ছবি তুলবেন না, এতে আপনি খুব গুরুতর সমস্যায় পড়বেন।
সম্মান করুন
[সম্পাদনা]কাশ্মীরে বসবাসকারী অনেক লোকের মতো, এখানের লোকেরা বেশ কয়েকটি বিরোধী শিবিরে বিভক্ত - কেউ আছে যারা পূর্ণ স্বাধীনতা চায়, কেউবা পাকিস্তানের সাথে একীভূত হতে চায় এবং কেউবা ভারতের সাথে একীভূত হতে চায়। এই বিষয়ে আলোচনা করা থেকে বিরত থাকাই উত্তম কারণ এটি ক্রুদ্ধ, উত্তেজিত বিতর্ক বা তর্কের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
কাশ্মীর সংঘাতের জটিলতার পরিপ্রেক্ষিতে গিলগিত-বালতিস্তানকে একটি প্রদেশে পরিণত করার বিষয়ে কিছু বলা থেকে বিরত থাকাও বুদ্ধিমানের কাজ।