বিষয়বস্তুতে চলুন

উইকিভ্রমণ থেকে
এই পাতাটি অপসারণের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। অপসারণ নীতিমালাটি পড়ে, উইকিভ্রমণ:অপসারণ ভোটাভুটি পাতায় আপনার মতামত দিন। আলোচনাটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত দয়া করে এই বিজ্ঞপ্তিটি সরিয়ে ফেলবেন না। আপনি যদি এই নিবন্ধের লেখক হন তবে মনে রাখবেন, এই মনোনয়নটি আপনার কাজের সমালোচনা নয়, বরং এটি আপনার নিবন্ধের শিরোনাম বা বিষয় উইকিভ্রমণের নিবন্ধের মানদণ্ড পূরণ করতে পারে কিনা তার একটি বিজ্ঞপ্তি।

কমলারাণীর সাগরদীঘি বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলায় অবস্থিত; যা দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম দীঘি হিসাবে বিবেচিত হয়। দেশ-বিদেশে রাণী কমলাবতীর দীঘি, বানিয়াচং-এর সাগরদীঘি, কমলারাণীর দীঘি প্রভৃতি নামে বহুল পরিচিত এই দীঘিটি। ৪০.০০ একর জল সীমা ও চারদিকে ২৬.০০ একর পাড়সহ মোট ৬৬.০০ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এই দীঘিটির অবস্থান উপজেলা পরিষদের খুব কাছেই।

বৈশিষ্ট্য

[সম্পাদনা]

দ্বাদশ শতাব্দিতে স্থানীয় সামন্ত রাজা পদ্মনাভ প্রজাদের জলকষ্ট নিবারণের জন্য বানিয়াচং গ্রামের মধ্য ভাগে একটি বিশাল দীঘি খনন করেন। এ দীঘি খননের পর পানি না উঠায় স্বপ্নে আদিষ্ট হয়ে রাজা পদ্মনাভের স্ত্রী রাণী কমলাবতী তখন দীঘিতে আত্মবিসর্জন দেন বলে একটি উপাখ্যান এই অঞ্চলটিতে প্রচলিত আছে। সেজন্য এ দীঘিকে কমলারাণীর দিঘিও বলা হয়ে থাকে।

এই দীঘিটি নিয়ে বাংলা ছায়াছবিসহ রেডিও - মঞ্চ নাটক রচিত হয়েছে। বানিয়াচংয়ে পরিদর্শনে কালে নয়নাভিরাম সাগরদীঘির প্রাকৃতিক পরিবেশ ও সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হয়ে এর পাড়ে বসে পল্লী কবি জসিমউদ্দিন ‘রানী কমলাবতীর দীঘি’ নামে একটি কবিতা লিখেছিলেন; সে কবিতাটি তার ‘সূচয়নী’ কাব্য গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

১৯৮৬ সালে দিঘিটি পুনঃখনন করান তৎকালীন মৎস্য ও পশুপালন মন্ত্রী সিরাজুল হোসেন খাঁন।

কীভাবে যাবেন?

[সম্পাদনা]

স্থলপথে

[সম্পাদনা]

ঢাকা থেকে বানিয়াচং এর দূরত্ব ১৮১ কিলোমিটার। হবিগঞ্জ অথবা শায়েস্তাগঞ্জে পৌঁছে সিএনজি অটোরিকশা অথবা বাসে চড়েও বানিয়াচং এ যাওয়া যায়। হবিগঞ্জ ও শায়েস্তাগঞ্জ থেকে বানিয়াচং এর দূরত্ব যথাক্রমে ২৪.২ ও ৩৬.২ কিলোমিটার। রেলপথে ঢাকা হতে শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশনের দূরত্ব ২০০ কিলোমিটার; এখানে রেল যোগাযোগ নেই বিধায়, প্রথমে শায়েস্তাগঞ্জ এসে তারপর বানিয়াচং আসতে হয়।

সড়কপথ

[সম্পাদনা]

ঢাকার সায়েদাবাদ বাস স্টেশন থেকে বানিয়চং, হবিগঞ্জ ও শায়েস্তাগঞ্জ আসার সরাসরি দুরপাল্লার বাস সার্ভিস আছে; এগুলোতে সময় লাগে ৪ হতে ৫ ঘণ্টা। ঢাকা থেকে সরাসরি হবিগঞ্জ আসার জন্য পরিবহন কোম্পানিগুলো হচ্ছে - অগ্রদুত পরিবহন (এসি ও নন-এসি), দিগন্ত পরিবহন (এসি ও নন-এসি) এবং বিছমিল্লাহ পরিবহন (নন-এসি)।

  • ঢাকা-হবিগঞ্জ রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ
    • এসি বাসে - ২৫০ টাকা এবং
    • নন-এসি বাসে - ২০০ টাকা।
  • সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন হবিগঞ্জ হতে ছাড়ার সময় হলোঃ
    • অগ্রদুত পরিবহন - ভোর ০৪টা ৪৫ মিনিট, ভোর ০৫টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৬টা, সকাল ০৭টা (এসি), সকাল ০৮টা, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ২টা এবং বিকাল ০৪টা (এসি)।
    • দিগন্ত পরিবহন - ভোর ০৫টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ১৫ মিনিট, সকাল ০৮টা (এসি), সকাল ১১টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং বিকাল ০৩টা।
    • বিছমিল্লাহ পরিবহন - ভোর ০৫টা ৪৫ মিনিট, সকাল ০৬টা ১৫ মিনিট, সকাল ৭টা ৩০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট এবং বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট।
  • সরাসরি চলাচলকারী পরিবহন ঢাকা হতে ছাড়ার সময় হলোঃ
    • অগ্রদুত পরিবহন - সকাল ০৭টা ১০ মিনিট, সকাল ০৮টা ৩০ মিনিট (এসি), সকাল ০৯টা ৫০ মিনিট, সকাল ১১টা ১০ মিনিট, দুপুর ০১টা ১০ মিনিট, বিকাল ০৪টা ৩০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিট।
    • দিগন্ত পরিবহন - সকাল ০৯টা ১০ মিনিট, সকাল ১১টা ৫০ মিনিট, দুপুর ০১টা ৫০ মিনিট, বিকাল ০৩টা ১০ মিনিট (এসি), বিকাল ০৫টা ৫০ মিনিট (এসি) এবং সন্ধ্যা ০৭টা ৪৫ মিনিট।
    • বিছমিল্লাহ পরিবহন - সকাল ০৬টা ৩০ মিনিট, সকাল ৭টা ৫০ মিনিট, সকাল ১০টা ৩০ মিনিট, দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট, দুপুর ০২টা ৩০ মিনিট, বিকাল ০৫টা ১০ মিনিট এবং সন্ধ্যা ০৭টা ১০ মিনিট।

এছাড়াও সিলেট বিভাগের যেকোন স্থানের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা দুরপাল্লার বাসে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে বাস, ম্যাক্সি, লেগুনা, সিএসজি অটোরিক্সা, জীপ প্রভৃতিতে করে বানিয়াচং আসা যায়। শায়েস্তাগঞ্জ হচ্ছে সড়কপথে সিলেট বিভাগের প্রবেশদ্বার ও অন্যতম প্রধান বাস স্টেশন এবং এখান দিয়েই মূল ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক বিস্তৃত বলে যেকোন বাসে করে এখানে এসে তারপর বানিয়াচং আসা সম্ভব। ঢাকা থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে হানিফ, শ্যামলী, এনা, ইউনিক, মামুন, সাউদিয়া, গ্রীনলাইন, মিতালি প্রভৃতি পরিবহন কোম্পানীর বাস আছে প্রতি ১০ মিনিট পর পর।

  • ঢাকা-সিলেট রুটে সরাসরি চলাচলকারী পরিবহনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ
    • এসি বাসে - ১২০০ টাকা এবং
    • নন-এসি বাসে - ৩৭০ টাকা।

১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত বিভাগীয় শহর সিলেট হতে 'হবিগঞ্জ বিরতিহীন এক্সপ্রেস' বাসে ২ থেকে ২:৩০ ঘণ্টায় বানিয়াচং আসা যায়। এপথে ভাড়া নেয়া হয় ১৫০ টাকা।

হবিগঞ্জ জেলা সদর থেকে বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি চালিত স্কুটারযোগে ৪৫ মিনিটে আসা যায়। বাস, ম্যাক্সি, জীপ, সিএনজি স্ট্যান্ড হবিগঞ্জ জেলার নদীর অপর পাড়ে অবস্থিত। সিএনজি ভাড়া লাগবে ৩০ টাকা।

রেলপথ

[সম্পাদনা]

বানিয়াচং আসার জন্য সরাসরি রেল যোগাযোগ নেই; এখানে আসতে হয় নয়াপাড়া বা শায়েস্তাগঞ্জ হয়ে। তবে, সবচেয়ে নিকটবর্তী ও আন্তঃনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতির স্থান হলো শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশন।

ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন বা চট্টগ্রাম রেল স্টেশন থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা ট্রেনে সরাসরি শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে সড়ক পথে বানিয়াচং আসা যায়; কারণ শায়েস্তাগঞ্জ হচ্ছে রেলপথে সিলেট বিভাগে প্রবেশের অন্যতম প্রধান স্টেশন এবং এই শহরটির উপর দিয়েই মূল ঢাকা-সিলেট ও চট্টগ্রাম-সিলেট রেলপথটি বিস্তৃত। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিন একাধিক ট্রেন সিলেটের উদ্দেশ্যে ছাড়ে। ঢাকা – সিলেট এবং চট্টগ্রাম – সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো হলোঃ

  • ৭১০ পারাবত এক্সপ্রেস - সিলেট হতে দুপুর ০৩ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে (মঙ্গলবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে ভোর ০৬ টা ৩৫ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটে (মঙ্গলবার বন্ধ);
  • ৭১৮ জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস - সিলেট হতে সকাল ০৮ টা ৪০ মিনেটে ছাড়ে এবং ঢাকায় বিকাল ০৪ টায় পৌছে (বৃহস্পতিবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে সন্ধ্যা ০৭ টা ৫০ মিনিটে (কোন বন্ধ নেই);
  • ৭২০ পাহাড়ীকা এক্সপ্রেস (শনিবার বন্ধ) সিলেট হতে সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে রাত ০৭ টা ৪৫ মিনিটে পৌছে;
  • ৭২৪ উদয়ন এক্সপ্রেস (রবিবার বন্ধ) সিলেট হতে রাত ০৭ টা ২০ মিনিটে ছাড়ে এবং চট্টগ্রামে ভোর ০৫ টা ৫০ মিনিটে পৌছে;
  • ৭৪০ উপবন এক্সপ্রেস - সিলেট হতে রাত ১০ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় ভোর ০৫ টা ১০ মিনিটে পৌছে (কোন বন্ধ নেই) ও ঢাকা থেকে রাত ০৯ টা ৫০ মিনিটে ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে (বুধবার বন্ধ);
  • ৭৭৪ কালনী এক্সপ্রেস - সিলেট হতে সকাল ০৭ টায় ছাড়ে এবং ঢাকায় দুপুর ০১ টা ২৫ মিনিটে পৌছে (শুক্রবার বন্ধ) ও ঢাকা থেকে বিকাল ০৪ টায় ছাড়ে এবং সিলেট পৌছে রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটে (শুক্রবার বন্ধ)।
  • ঢাকা-সিলেট রুটে চলাচলকারী ট্রেনে শায়েস্তাগঞ্জ আসার ক্ষেত্রে ভাড়া হলোঃ
    • ২য় শ্রেণির সাধারণ - ৫৫ টাকা;
    • ২য় শ্রেণির মেইল - ৭৫ টাকা;
    • কমিউটার - ৯০ টাকা;
    • সুলভ - ১১০ টাকা;
    • শোভন - ১৮০ টাকা;
    • শোভন চেয়ার - ২১৫ টাকা;
    • ১ম শ্রেণির চেয়ার - ২৮৫ টাকা;
    • ১ম শ্রেণির বাথ - ৪২৫ টাকা;
    • এসি সীট - ৪৮৯ টাকা এবং
    • এসি বাথ - ৭৩১ টাকা।

ট্রেন সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ

  • কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৯৩৫৮৬৩৪,৮৩১৫৮৫৭, ৯৩৩১৮২২, মোবাইল নম্বর: +৮৮০১৭১১৬৯১৬১২
  • বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, ☎ ০২-৮৯২৪২৩৯
  • ওয়েবসাইট: www.railway.gov.bd

আকাশ পথে

[সম্পাদনা]

এই শহরটিতে সরাসরি বিমানে চলাচলের কোনো ব্যবস্থা এখনো তৈরি হয় নি; তবে ঢাকা হতে সিলেটে আকাশ পথে বিমানে এসে সেখান থেকে সড়কপথে সরাসরি কিংবা রেলপথে শায়েস্তাগঞ্জ এসে সেখান থেকে বানিয়াচং আসা যায়। ঢাকা থেকে সিলেটে আসার জন্য বাংলাদেশ বিমান, জেট এয়ার, নোভো এয়ার, রিজেন্ট এয়ার, ইউনাইটেড এয়আর - প্রভৃতি বিমান সংস্থার বিমান পরিষেবা রয়েছে।

ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের একটি করে ফ্লাইট সপ্তাহে ৪ দিন ঢাকা- সিলেট ও সিলেট-ঢাকা রুটে চলাচল করে; ভাড়া লাগবে একপথে ৩,০০০/- এবং রিটার্ণ টিকিট ৬,০০০/-। সময়সূচী হলোঃ

  • ঢাকা হতে সিলেট - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - সকাল ১১ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ১২ টায়।
  • সিলেট হতে ঢাকা - শনি, রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি - দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট এবং দুপুর ০১ টায়।

এই সম্পর্কিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ

  • কর্পোরেট অফিস: উত্তরা টাওয়ার (৬ষ্ঠ তলা), ১ জসিম উদ্দিন এভিনিউ, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২-৮৯৩২৩৩৮, ৮৯৩১৭১২, ইমেইল: info@uabdl.com, ফ্যাক্স: ৮৯৫৫৯৫৯
  • ঢাকা এয়ারপোর্ট সেলস অফিস: ডমেস্টিক উইং কুর্মিটোলা, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা-১২৩০, ☎ ০২৮৯৫৭৬৪০, ৮৯৬৩১৯১, মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৪৮৬৬৬০
  • ওয়েবসাইট: www.uabdl.com

জলপথে

[সম্পাদনা]

নৌপথে এখানে আসার কোনো ব্যবস্থা নেই।

নিকটবর্তী দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা

[সম্পাদনা]

খাওয়া দাওয়া

[সম্পাদনা]

বানিয়াচংএ স্থানীয় পর্যায়ের বিশেষ কোনো বিখ্যাত খাদ্য নেই। তবে স্থানীয় আনারস, কমলা, পান, লেবু এবং কাঠালের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চা-পাতা। হাওড় এলাকায় প্রচুর মাছ পাওয়া যায় এবং খামার ভিত্তিক হাঁস পালন করা হয়। এখানে সাধারণভাবে দৈনন্দিন খাওয়া-দাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলোতে সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। স্থানীয় পর্যায়ের উন্নতমানের ও নিরিবিলি পরিবেশের রেস্তোরা হিসাবে হবিগঞ্জ শহরে রয়েছেঃ

  • হোটেল জামিল;
  • হোটেল আলিফ;
  • হোটেল সোনার তরী।

থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান

[সম্পাদনা]

বানিয়াচং-এ থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু আবাসিক হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ব্যবস্থাপনাধীনের আবাসন ব্যবস্থা। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ

  1. জেলা পরিষদ ডাক বাংলো - সরকারি ব্যবস্থাধীন।
  2. সিমলা রেস্ট হাইজ - বড় বাজার, বানিয়াচং।

জরুরি নম্বর

[সম্পাদনা]
পরিবহন সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য
  • অগ্রদূত পরিবহন, ☎ ০৮৩১-৫২৩৫১; +৮৮০১৭১৮৬০০৫৫১; +৮৮০১৭১৬০৩৮৬৯১;
  • দিগন্ত পরিবহন, ☎ ০৮৩১-৫২৮৭৩; +৮৮০১৭১১৩২৯৯৪৪; +৮৮০১৭১৮০১৬৯৬৩;
  • বিছমিল্লাহ পরিবহন, ☎ ০৮৩১-৫২৩৭১; +৮৮০১৭১১৯০৮৬৮৪।
জননিরাপত্তা সম্পর্কিত যোগাযোগের জন্য
  • ওসি হবিগঞ্জ: +৮৮০১৭১৩৩৭৪৩৯৮;
  • ওসি বানিয়াচং: +৮৮০১৭১৩৩৭৪৪০৪;
  • ওসি শায়েস্তাগঞ্জ: +৮৮০১৭১৩৩৭৪৪০৬।

বিষয়শ্রেণী তৈরি করুন