খুলনা হলো খুলনা বিভাগের অর্থাৎ বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল-পশ্চিমাঞ্চলের রূপসা নদী,ভৈরব নদী এবং ময়ুর নদী এর তীরে অবস্থিত বিভাগীয় শহর এবং মহানগরী। এটি ঢাকা, চট্টগ্রাম শহরের পরেই বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম শহর।এই খুলনা জেলা এর দক্ষিণ দিকে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট স্বীকৃত সুন্দরবন অবস্থিত।খুলনা কে সুন্দরবন এর প্রবেশদার ও বলা হয়ে থাকে।এখানে একাধিক বন্দর কেন্দ্রিক ইন্ডাস্ট্রি,শিল্পাঞ্চল এবং সরকারি পাটকল,মিল,দেশের একমাত্র নিউজপ্রিন্ট এবং হার্ডবোর্ড কারখানা, রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত একমাত্র দেয়াশলাই কারখানা (দাদা ম্যাচ ফ্যাক্টরি পরে ঢাকা ম্যাচ ফ্যাক্টরি), অক্সিজেন কোম্পানী, জাহাজ নির্মান প্রতিষ্ঠান খুলনা শিপ ইয়ার্ড অবস্থিত।দেশের প্রাচীনতম এবং ব্যস্ততম নদী বন্দর গুলোর মধ্যে খুলনা অন্যতম।খুলনা নগরী থেকে খুলনার সমুদ্র বন্দর যা কিনা দেশের ২য় বৃহত্তম বন্দর মংলা অবস্থিত বিধায় চট্টগ্রাম পরেই খুলনাকে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বন্দর নগরী ও বলা হয়ে থাকে।সারা দেশের সাথে খুলনার আকাশপথে,সড়কপথে,রেলপথ এবং নৌপথে যোগাযোগ এর সু-ব্যবস্থা রয়েছে।বাংলাদেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকা-থেকে ঢাকা খুলনা মহাসড়ক এর মাওয়া পর্যন্ত নির্মান করা হয়েছে যা খুলনা পর্যন্ত প্রসারিত হচ্ছে।
অঞ্চল
[সম্পাদনা]কীভাবে যাবেন?
[সম্পাদনা]স্থলপথে
[সম্পাদনা]সড়কপথে
[সম্পাদনা]ঢাকা থেকে খুলনা সাধারনত সড়কপথেই যাতায়াত করা হয়ে থাকে। ঢাকা থেকে খুলনায় বাসে আসার জন্য দুটি পথ আছে। একটি ঢাকা-আরিচা-খুলনা মহাসড়ক (এন৭) হয়ে। অপরটি ঢাকা-মাওয়া-খুলনা মহাসড়ক (এন৮) হয়ে। উভয় পথেই ফেরির মাধ্যমে চলাচল করতে হয়। ফলে সময় কিছুটা বেশি লাগে যাতায়াতে। এই দুটি পথের ভিতর এখনো আরিচা মহাসড়কটি বেশি ব্যবহৃত। ঢাকা-খুলনার মধ্যে চলাচলকারী অধিকাংশ বাস এই পথে চলাচল করে। এই পথে জনপ্রিয় বাস সার্ভিসগুলো হলো সোহাগ পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, ঈগল পরিবহন, গ্রীনলাইন, একে ট্রাভেলস। এই পথে সাধারণত ৭-৯ ঘণ্টা সময় লেগে যায়। সাধারণ সিট ভাড়া ৳৫০০-৮০০ এর ভিতর। এই পথের গাড়িগুলো নগরীর সাতরাস্তার মোড় এবং সোনাডাঙ্গা বাস টার্মিনাল থেকে ছেড়ে যায়। মাওয়া পথে টুঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেস, সোহাগ পরিবহন, সেবা গ্রীনলাইন, গ্রীনলাইন পরিবহন অন্যতম। এই পথ অনেকটা সময় সাশ্রয়ী। এই পথে সাধারণত ৪-৬ ঘণ্টা সময় লাগে। এই পথে সাধারণ সিট ভাড়া ৳৪৫০-৬০০ এর ভিতর। এই পথের গাড়িগুলো নগরীর ফুলবাড়িগেট এবং নতুন রাস্তার মোড় হতে ছেড়ে যায়।
রেলপথে
[সম্পাদনা]কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে যমুনা সেতু হয়ে খুলনা ট্রেন যোগে ভ্রমণ করা যায়। এই রুটে দুটি ট্রেন চলাচল করে। সেগুলি হলোঃ
- সুন্দরবন এক্সপ্রেস
- চিত্রা এক্সপ্রেস
- জাহানাবাদ এক্সপ্রেস
এছাড়াও বন্ধন এক্সপ্রেস নামে একটি আন্তর্জাতিক ট্রেন কলকাতা হতে খুলনা যাতায়াত করে।
ট্রেনের নম্বর | ট্রেনের নাম | সাপ্তাহিক বন্ধের দিন | প্রান্তিক শহর | ছাড়ার সময় | খুলনায় পৌঁছানোর সময় | রেলপথে দূরত্ব | শোভন চেয়ারের ভাড়া | তাপানুকূল (এসি) চেয়ারের ভাড়া |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
৭১৬ | কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস | শনিবার | রাজশাহী | ১৪ঃ১৫ | ২০ঃ০০ | ৩০৭ কিমি | ৳৩১০ | ৳৫১৫ |
৭৬২ | সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেস | সোমবার | রাজশাহী | ০৬ঃ৪০ | ১২ঃ৪৫ | ৩০৭ কিমি | ৳৩১০ | ৳৫১৫ |
৭২৬ | সুন্দরবন এক্সপ্রেস | বুধবার | ঢাকা | ০৬ঃ২০ | ১৬ঃ০০ | ৫৩৭ কিমি | ৳৫০৫ | ৳৮৪০ |
৭৬৪ | চিত্রা এক্সপ্রেস | সোমবার | ঢাকা | ১৯ঃ০০ | ০৪ঃ২০ | ৫৩৭ কিমি | ৳৫০৫ | ৳৮৪০ |
মেইল-২৬ | নকশীকাঁথা এক্সপ্রেস | নাই | ঢাকা | ১১ঃ৪০ | ১০ঃ২০ | ৫৩৭ কিমি | ২১০ টাকা | নাই |
৭২৮ | রূপসা এক্সপ্রেস | বৃহস্পতিবার | চিলাহাটী | ০৮ঃ০০ | ১৭ঃ৪০ | ৪৩৭ কিমি (পার্বতীপুর পর্যন্ত) | ৳৪২০ (পার্বতীপুর পর্যন্ত) | ৳৭০০ (পার্বতীপুর পর্যন্ত) |
৭২৮ | সীমান্ত এক্সপ্রেস | নেই | চিলাহাটী | ১৮ঃ৪৫ | ০৪ঃ১৫ | ৪৩৭ কিমি(পার্বতীপুর পর্যন্ত) | ৳৪২০ (পার্বতীপুর পর্যন্ত) | ৳৭০০ (পার্বতীপুর পর্যন্ত) |
১৩১২৯ | বন্ধন এক্সপ্রেস | শুধুমাত্র বৃহস্পতিবার চলে | কলকাতা | ০৭ঃ১০(ভারতীয় সময়) | ১২ঃ৩০(বাংলাদেশ সময়) | ১৭৫ কিমি | $১০ (এসি চেয়ার) | $১৫ (এসি সিট) |
আকাশপথে
[সম্পাদনা]বিমান বাংলাদেশ, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ এবং নভোয়ারের যশোর বিমান বন্দর থেকে নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা করে এবং কিছু কিছু এয়ারলাইন্স খুলনা শহরে শাটল বাসেরও ব্যবস্থা করে। খরচ জন প্রতি প্রায় ৩০০০ টাকা।
জলপথে
[সম্পাদনা]ঢাকা ও খুলনার ভিতর সরাসরি স্টিমার চলাচল হয় অনেক আগে থেকে। তবে নাব্যতা সংকটের কারণে ২০১১ সালে সার্ভিসটি বন্ধ হয়ে যায়। পুনরায় ২০১৬ সালের ১ ডিসেম্বর সার্ভিসটি চালু হয়। এমভি মধুমতি নামক রকেট সার্ভিসটি। প্রতি সোম ও শুক্রবার এটি ঢাকা থেকে খুলনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। ভাড়া ডবল কেবিন ৳৪,৫৯০, সিঙ্গেল কেবিন ৳২,০০৫ এবং সেমি ডাবল কেবিন ৳৩,১০৫।
দেখুন
[সম্পাদনা]- ওয়ান্ডার ল্যান্ড শিশুপার্ক - খালিশপুর অঞ্চলে অবস্থিত একটি থিমপার্ক।
- বনবিলাস চিড়িয়াখানা ও শিশুপার্ক - গিলাতলায় অবস্থিত সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রিত চিড়িয়াখানা ও উদ্যান।
- গল্লামারী স্মৃতিসৌধ - খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় অবস্থিত ১৯৭১ সালের শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত।
- খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় - গল্লামারীতে অবস্থিত আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় যার নৈসর্গিক পরিবেশ খুবই সুন্দর।
- খান জাহান আলী সেতু - লবনচরা এলাকায় অবস্থিত, স্থানীয় জনগণ প্রায়ই এখানে বেড়াতে আসে। ব্রিজের উপর থেকে খুলনা শহর এবং রূপসা নদীর দৃশ্য উপভোগ করা যায়।
- খান এ সবুরের বাড়ি - লবনচরায় অবস্থিত, বর্তমানে পুলিশ ফাঁড়ি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রূপসা নদীর তীরে নির্মিত সিঁড়ির দুপাশে দুটি সিংহের ভাস্কর্য আছে
- প্রেম কানন - গাছ দিয়ে নির্মিত বিভিন্ন ভাস্কর্য আছে।
- খুলনা শিপইয়ার্ড - নৌবাহিনী নিয়ন্ত্রিত দেশের একমাত্র যুদ্ধজাহাজ নির্মাণ প্রতিষ্ঠান।
- 1 শহীদ হাদিস পার্ক, বাবুখান রোড (খুলনা শহরের যেকোন জায়গা থেকে রিক্সা বা স্থানীয় যেকোন পরিবহনে যাওয়া যায়)। ১৯২৫ সালের ১৬ জুন এই পার্কে মহাত্মা গান্ধী বক্তব্য রাখেন। তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা রেখে পার্কের নামকরণ করা হয় গান্ধী পার্ক। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর পার্কের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় জিন্নাহ পার্ক। এর পর এর নামকরণ হয় খুলনা মিউনিসিপ্যাল পার্ক। সর্বশেষ ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি পার্কের নামকরণ করা হয় শহীদ হাদিস পার্ক।
স্থাপত্য
[সম্পাদনা]- 2 খান জাহান আলী সেতু (রূপসা সেতু)। রূপসা নদীর উপর নির্মিত সেতু। খুলনা শহরের রূপসা থেকে দূরত্ব ৪.৮০ কি.মি। এই সেতুকে খুলনা শহরের প্রবেশদ্বার বলা যায় কারণ এই সেতু খুলনার সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলির বিশেষত মংলা সমুদ্র বন্দরের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছে। এই সেতুর বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো দুই প্রান্তে দুটি করে মোট চারটি সিড়ি রয়েছে যার সাহায্যে মূল সেতুতে উঠা যায়। প্রতিদিন প্রচুর দর্শনার্থী সেতুটি পরিদর্শন করতে আসেন।
জাদুঘর, সংগ্রহশালা এবং গ্রন্থাগার
[সম্পাদনা]- 3 খুলনা বিভাগীয় জাদুঘর, শিববাড়ী ট্রাফিক মোড়ের জিয়া পাবলিক হলের পাশে অবস্থিত। ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত জাদুঘরটি আয়তনের দিক থেকে দেশের দিত্বীয় বৃহত্তম জাদুঘর। দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রাপ্ত নানান প্রত্নতাত্তিক নিদর্শন বিশেষ করে ঝিনাইদহের বারবাজার, যশোরের ভরত ভায়ানা এবং বাগেরহাটের খানজাহান আলীর সমাধিসৌধ খননের ফলে প্রাপ্ত নানান দুর্লভ নিদর্শন প্রদর্শিত হচ্ছে এ জাদুঘরে। জাদুঘরে দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের ঐতিহ্য খ্যাত আলোকচিত্রের মশ্যে রয়েছে ষাটগম্বুজ জামে মসজিদ, নয়গম্বুজ মসজিদ, রনবিজয়পুর মসজিদ, জিন্দা পীরের মসজিদ, সোনা বিবির মসজিদ, সিঙ্গারা মসজিদ, দীদার খার মসজিদ, আনোয়ার খার মসজিদ, আহমদ খার মসজিদ, চিল্লাখানা, খানজাহান আলীর বসতভিটা ও দীঘি, কোতয়ালী, কালোদীঘি, বিবি গোগিনীর মসজিদ এবং দশ গম্বুজ মসজিদসহ বৃহত্তর খুলনা, যশোর, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, নড়াইল, মাগুরা, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, মেহেরপুর অঞ্চলের। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতত্ত স্থাপনার আলোকচিত্র দেখা যাবে এখানে। আলোকচিত্র ছাড়াও রয়েছে গুপ্ত, পাল, সেন, মোগল ও ব্রিটিশ আমলের নানা রকম পুরাকীর্তির নিদর্শন, পোড়ামাটির বিভিন্ন মূর্তি, কষ্টি পাথরের মূর্তি, কালো পাথরের মূর্তি, তামা, লোহা, পিতল, মাটি ও কাচের তৈজসপত্র, বিভিন্ন ধাতুর তৈরি অস্ত্র, বিভিন্ন খেলনা, নানা রকম ব্যবহার্য সামগ্রী, মোগল আমলের স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রাসহ বৃহত্তর খুলনা অঞ্চলসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির হাজার বছরের পুরনো নিদর্শনসমূহ।
খাওয়া দাওয়া
[সম্পাদনা]খুলনার মানুষের প্রধান খাদ্য ভাত এবং মাছ। সমুদ্র উপকূলবর্তী হওয়ার দরুন খুলনায় নানা ধরণের সামুদ্রিক মাছ পাওয়া যায়। বিশেষত খুলনার গলদা চিংড়ি দেশ খ্যাত। পাশাপাশি খুলনার চিংড়ি বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে বাংলাদেশ। চিংড়ি রপ্তানির কারণে খুলনাকে সাদা সোনার দেশ বা বাংলার কুয়েত সিটি বলা হয়। অপরদিকে গ্ঙ্গা বিধৌত এলাকা হওয়ার কারণে এখানে অনেক বিল আছে। ফলে স্বাদু পানির মাছও অনেক সহজলভ্য। এছাড়াও খুলনায় প্রচুর পরিমাণে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সবরকম মাছ চাষ করা হয়। কাঁকড়াও খুলনা অঞ্চলের অনেক জনপ্রিয় খাবার। খুলনার আরেকটি বিখ্যাত খাওয়ারের নাম হলো চুই ঝালের মাংস। চুইঝাল মূলত একটি মসলা। এই মসলা দিয়ে মাংস রান্নার প্রচলন খুলনা অঞ্চলেই দেখা যায়।
এসব ছাড়াও বিভিন্ন দেশি বিদেশি রেস্তোরাঁ আছে খুলনায় যেখানে সব রকমের খাবারই সহজলভ্য।
রেস্তোরাঁর নাম | ঠিকানা |
---|---|
সিটি ইন রেস্তোরাঁ | মজিদ সরণী, শিববাড়ী মোড় |
টাইগার গার্ডেন রেস্তোরাঁ | কেডিএ এভিনিউ, শিববাড়ী মোড় |
হোটেল রয়্যাল রেস্তোরাঁ | কেডিএ এভিনিউ, রয়্যাল মোড় |
বিস্ট্রো সি | কেডিএ এভিনিউ, রয়্যাল মোড় |
কিং শর্মা ও রেস্তোরাঁ | কেডিএ এভিনিউ, সাত রাস্তার মোড় |
সিটি লাইট ক্যাফে ও রেস্তোরাঁ | স্যার ইকবাল রোড, পিকচার প্যালেস মোড় |
হাংরি টামি | জলিল সরণী, বয়রা |
গুহা | মজিদ সরণী, সোনাডাঙ্গা |
কফি ক্লাব | মজিদ সরণী, সোনাডাঙ্গা |
বনফিশ | মজিদ সরণী, গোবরচাকা |
ফায়ারফ্লাই রেস্তোরাঁ | সিটি বাইপাস, সাচিবুনিয়া |
কাবাব ফ্যাক্টরি | সিটি বাইপাস, সাচিবুনিয়া |
হোটেল আল জামিল | সিটি বাইপাস, আড়ংঘাটা |
দেশি কিচেন | কেডিএ এভিনিউ, তেঁতুলতলা |
আব্বাস হোটেল | সাতক্ষীরা রোড, চুকনগর বাজার |
কামরুল হোটেল | সাতক্ষীরা রোড, জিরো পয়েন্ট |
চিটাগাং দরবার | সিটি বাইপাস, জিরোপয়েন্ট |
মুসলিম হোটেল | যশোর রোড, বেজেরডাঙ্গা |
রাত্রিযাপন
[সম্পাদনা]খুলনা জেলায় আবাসিক হোটেলের সংখ্যা রয়েছে ৭২টি। এর মধ্যে আছে সিটি ইন, ক্যাসল সালাম, হোটেল রয়্যাল, হোটেল মিলিনিয়াম, হোটেল পার্ক, হোটেল সান-ডে ইন্টাঃ, হোটেল শাহীন, হোটেল আলীশান, হোটেল বসুন্ধরা, হোটেল সোসাইটি, বৈশাখী হোটেল, হোটেল মুন, হোটেল পল্লবী, হোটেল কপোতাক্ষ, হোটেল জেলিকো, হোটেল প্যারাডাইস, হোটেল এনিটা, হোটেল রূপসী, হোটেল গ্লোরী, হোটেল মালেক ইন্টাঃ, হোটেল আর্কেডিয়া, হোটেল ন্যাশনাল, নিউ ধানসিঁড়ি, হোটেল মৌসুমী, হোটেল আরাফাত, হোটেল রাজমুকুট, হোটেল রজনীগন্ধা, হোটেল কদর, হোটেল অ্যাম্বাসেডর, হোটেল মিডনাইট, খুলনা হোটেল, হোটেল আরাম, সাতক্ষীরা হোটেল, হোটেল সানলাইট ইত্যাদি।
যোগাযোগ
[সম্পাদনা]- খুলনার মেট্রোপলিটন পুলিশ - কন্ট্রোল রুম, ২০২২০
নিরাপদ থাকো
[সম্পাদনা]খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কন্ট্রোল রুম, ২০২২০।
পানীয়
[সম্পাদনা]খুলনায় অ্যালকোহল পাওয়া একটু কঠিন হতে পারে। বিখ্যাত পানীয় হল লাসি বা ফালুদা। ডাকবাংলা মোড়ে ডিলাক্স, সৌরভ রেস্তোরাঁ/পিকচার প্যালেস মোড় ভাল এবং বিকল্প।