অবয়ব
মধ্য ঢাকা হলো মতিঝিল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, এবং তেজগাও-ধানমন্ডি এলাকা নিয়ে গঠিত ঢাকা মধ্য অংশ।
কীভাবে যাবেন
[সম্পাদনা]দেখুন
[সম্পাদনা]- 1 বাংলাদেশ বিমান বাহিনী জাদুঘর। বিমান বাহিনী জাদুঘর ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বাংলাদেশের প্রথম বিমান জাদুঘর। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবময় ঐতিহ্যের ইতিহাস, সাফল্য ও উন্নয়নের ক্রমবিকাশকে সংরক্ষণ এবং নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার প্রয়াসে এই জাদুঘর ২০১৪ সালে উন্মু্ক্ত করা হয়।
- 2 মতিঝিল। মতিঝিল ঢাকা শহরের প্রধান বাণিজ্যিক এলাকা। এটি ঢাকা শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত
চিত্রশালা
[সম্পাদনা]- 3 বায়তুল মুকাররম। দিন রাত ২৪ ঘণ্টা। বায়তুল মোকাররম বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ। মসজিদটি মতিঝিলে অবস্থিত। এর স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। পাকিস্তানের বিশিষ্ট শিল্পপতি লতিফ বাওয়ানি ও তার ভাতিজা ইয়াহিয়া বাওয়ানির উদ্যোগে এই মসজিদ নির্মাণের পদক্ষেপ গৃহীত হয়। বিনামূল্যে।
- 4 বঙ্গভবন। বঙ্গভবন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধানের (রাষ্ট্রপতি) সরকারি বাসভবন। স্থাপনাটি দেশের রাজধানী ঢাকাতে অবস্থিত। প্রাসাদটি মূলত বৃটিশ ভাইসরোয় অফ ইন্ডিয়ার অস্থায়ী বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত স্থাপনাটি পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নরের বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।
- 5 হাতিরঝিল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস
[সম্পাদনা]- 6 বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, শাহবাগ, ঢাকা, ☎ +৮৮০ ২ ৯৬৭৪৭৯৬, ইমেইল: dgmuseum@yahoo.com। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরে অবস্থিত দেশের প্রধান জাদুঘর। বিদেশিঃ ১০০ টাকা, বাংলাদেশি ও সার্কভূক্ত দেশের জন্য ২০ টাকা।
- 7 স্বাধীনতা জাদুঘর, ৫ সেগুনবাগিচা (সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যান), ☎ +৮৮০ ২ ৯৫৫৯০৯১, ইমেইল: mukti@citechco.net। এপ্রিল-অক্টবরঃ ১০AM-৬PM;নভেম্বর-মার্চঃ ১০ AM-৫ PM. রবিবার বন্ধ।
- 8 হাজী খাজা শাহবাজ মসজিদ। তিন নেতার মাজারের কাছে অবস্থিত এই মসজিদটি এখন নতুন ঢাকার অংশ। শায়েস্তা খান রীতিতে তৈরি তিন গম্বুজঅলা মসজিদটি ৬৮ ফুট দীর্ঘ এবং ২৬ ফুট চওড়া। খাজা শাহবাজ সর্ম্পকে ইতিহাসবিদরা ভিন্ন ভিন্ন মত দিলেও ধরে নেয়া হয় তিনি একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। কাশ্মীর থেকে আগত এই ব্যবসায়ী নির্মিত করেন এই মসজিদটি। তার মৃত্যুর পরবর্তিতে এখানেই তাকে সমাহিত করা হয়। এই সুফী সাধক জীবিত কালে নিজের জন্য সমাধি সৌধ তৈরি করে যান। এখন মসজিদটি হাজী খাজা শাহবাজ মসজিদ নামেই বেশি পরিচিত। মসজিদের পাশেই তার দরগা রয়েছে।
- 9 তিন নেতার মাজার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বরের উত্তর পাশে অবস্থিত তিন নেতার মাজার। স্বাধীনবপূর্ব বাংলার বিখ্যাত তিন নেতা খাজা নাজিমুদ্দিন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরে বাংলা এ.কে.ফজলুল হক এখানেই সমাহিত করা হয়।
- 10 কার্জন হল। তৎকালীন ভাইসরয় ও গভর্ণর জেনারেল লর্ড কার্জন ১৯০৪ সালে এই ভবনের ভিত্তি-প্রস্তর স্থাপন করেন।তার নাম অনুসারে এই ভবনের নামকরন করা হয় কার্জন হল। ইউরোপীয়-মোঘল স্থাপত্য শিল্পের চমৎকার মিশ্রনে তৈরি ভবনটি বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের শ্রেণীকক্ষ হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
- 11 মুসা খান মসজিদ। বার ভূঁইয়াদের আমলে তৈরি মুসা খান মসজিদ শহীদুল্লাহ হলের উত্তর-পশ্চিম কোনে অবস্থিত। মসজিদটির নামকরন ঈসা খানের ছেলে মুসা খানের নামে হলেও নির্মান করেছে মুসা খানের ছেলে মাসুম খান। তিন গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদটি বর্তমানে সংস্কারের অভাবে এর আগের জৌলস হারিয়েছে। বিনামূল্য।
স্থাপনা
[সম্পাদনা]- 12 হাইকোর্ট ভবন, কাজী নজ্রুল ইসলাম এভিনিউ, ☎ +৮৮০ ২-৯৫৬২৯৪১, ইমেইল: registrar@supremecourt.gov.bd। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের রমনায় সুপ্রীম কোর্ট অবস্থিত।
- 13 কার্জন হল, ইমেইল: duregstr@bangla.net। ১৯০৪ সালে ভারতের ভাইসরয় লর্ড জর্জ নাথানিয়েল কার্জন কার্জন হলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং তারই নামানুসারে এ ভবনের নাম হয় কার্জন হল। এ ভবনটিতে সংযোজিত হয়েছে ইউরোপ ও মুগল স্থাপত্য রীতির দৃষ্টিনন্দন সংমিশ্রণ; আংশিকভাবে মুসলিম স্থাপত্যরীতি ও অনুসরণ করা হয় এতে। ভবনের বহির্পৃষ্ঠে কালচে লাল রঙের ইট ব্যবহার করা হয়েছে। আধুনিক স্থাপত্য বিদ্যা এবং মোগল কাঠামোর সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে এর খিলান ও গম্বুজগুলো।
করুন
[সম্পাদনা]- 1 চারুকলা ইন্সটিটিউট, ☎ +৮৮০ ২ ৯৬৭৫২১৯, ইমেইল: duregstr@bangla.net।