যশোর জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক গুরুত্বসম্পন্ন অঞ্চল। এর অন্য একটি প্রচলিত বানান যশোহর। ব্রিটিশ আমলে খুলনা ছিল যশোর জেলার অধিভুক্ত একটি মহুকুমা।
কীভাবে যাবেন
[সম্পাদনা]স্থলপথে
[সম্পাদনা]যশোরের সাথে এর কাছাকাছি জেলাগুলি যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে। পশ্চিম ও পূর্ব বাংলায় পরিবহনের জন্য এখানে মহাসড়ক আছে। ঢাকা থেকে যশোর ও ঢাকা বাস সেবা চালু রয়েছে। বাসগুলি মতিঝিল, কল্যাণপুর, সায়েদাবাদ থেকে ছেড়ে যায়।
আকাশ পথে
[সম্পাদনা]এখানে থাকা যশোর বিমানবন্দরটি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি বিমানঘাঁটি। তবে রানওয়ে দিয়ে সামরিক বিমানসহ অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচল করে। দৈনিক চলাচল করা অভ্যন্তরীণ বাণিজ্যিক বিমানের মধ্যে রয়েছে ইউএস-বাংলা, নভো এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।
জল পথে
[সম্পাদনা]নওয়াপড়া বাজার ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত বিধায় এখানে খুলনা হতে সরাসরি নদীপথে লঞ্চ,কার্গো, স্পিডবোড, টলার নৌকা প্রভৃতি নৌযান চলাচল করে।
দর্শনীয় স্থান
[সম্পাদনা]- যশোর ইনস্টিটিউট
- যশোর ইনস্টিটিউট পাবলিক লাইব্রেরী
- ফুলের হাট গদখালি
- সাগরদাড়ী, বাংলা পদ্যর জনক মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি
- যশোর জিলা স্কুল
- তাপস কুটির (কাস্টমস অফিস)
- খড়কি পীর সাহেবের বাড়ি
- যশোর বিমানবন্দর ও যশোর সেনানিবাস
- শ্রীধরপুর জমিদার বাড়ি
- বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখের সমাধি
- মনিহার সিনেমা হল
- কালেক্টরেট পার্ক
- লালদীঘির পাড়
- বিনোদিয়া পার্ক
- যশোর বোট ক্লাব
- ভরত রাজার দেউল (ভরত ভায়না)
- জেস গার্ডেন পার্ক
- যশোর আইটি পার্ক
খাওয়া দাওয়া
[সম্পাদনা]সকালের নাস্তা হিসেবে যশোর শহরের চৌরাস্তায় অবস্থিত জলযোগ হোটেলের লুচি ডাল বিখ্যাত।