বিষয়বস্তুতে চলুন

উইকিভ্রমণ থেকে

চাঁপাইনবাবগঞ্জ বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগ এর একটি উল্লেখযোগ্য শহর। এটি বাংলাদেশের সর্ব পশ্চিমে অবস্থিত শহর।

প্রবেশ

[সম্পাদনা]

রেল পথে

[সম্পাদনা]

চাঁপাইনবাবগঞ্জের সাথে কোন আন্তঃনগর রেলের সংযোগ নেই। রাজশাহী থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন 'রাজশাহী এক্সপ্রেস' সকাল সাড়ে ১০ টায়, 'মোহনা এক্সপ্রেস' রাত ৭ টা ৪৫ মিনিটে এবং 'রাজশাহী কমিউটার' সকাল ৯ টা ২৫ মিনিটে ছেড়ে যায়। রাজশাহী থেকে নবাবগঞ্জ যেতে প্রায় ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট সময় লাগে।

ঢাকা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের দূরত্ব প্রায় ৩২০ কি.মি.। ঢাকার গাবতলী ও মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ যাবার জন্য এসি-ননএসি বাস পাওয়া যায়। এর মধ্যে দেশ ট্রাভেলস, ন্যাশনাল ট্রাভেলস, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, তুহিন এলিট, গ্রামীণ ট্রাভেলস উল্লেখযোগ্য।

  • দেশ ট্রাভেলস, ☎ +৮৮০১৭৪৬৪৭৪৭৮০
  • ন্যাশনাল ট্রাভেলস, ☎ +৮৮০১৭২৭৫৪৫৪৬০
  • হানিফ এন্টারপ্রাইজ, ☎ +৮৮০১৭২০২১৪৭৮৫
  • তুহিন এলিট, ☎ +৮৮০১৯১৪৯৯৫৫২১
  • গ্রামীণ ট্রাভেলস, ☎ +৮৮০১৭০১৬৮৬৩২০
  • শ্যামলী পরিবহন
  • একতা পরিবহন

নন-এসি বাসের ভাড়া ৫০০ টাকা এবং এসি বাসের ১১০০ টাকা। এসি বাসের ভাড়া বাসের ধরন ও সময়ভেদে কম বেশি হয়।

রাজশাহী থেকে সড়কপথে এর দূরত্ব প্রায় ৭০ কি.মি.। বাস বা গাড়ীতে যেতে প্রায় ২ ঘণ্টা সময় লাগে। রাজশাহী রেলগেট থেকে নবাবগঞ্জে যাওয়ার বাস পাওয়া যায়।

দেখুন

[সম্পাদনা]

স্থাপত্য

[সম্পাদনা]
  • 1 ছোট সোনা মসজিদ, শিবগঞ্জ থানা বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন মসজিদ যেটি সুলতান আলা-উদ-দীন শাহ এর শাসনামলে (১৪৯৩-১৫১৯ খ্রিষ্টাব্দে) ওয়ালি মোহাম্মদ নামে এক ব্যক্তি ছোট সোনা মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। এই মসজিদটিকে বলা হতো 'গৌড়ের রত্ন'। এর বাইরের দিকে সোনালি রঙের এর আস্তরণ ছিল। সূর্যের আলো পড়লে এই মসজিদের রং সোনার মতো ঝলমল করত, তাই এর নাম সোনা মসজিদ। মসজিদের অলংকরণে মূলত পাথর, ইট, টেরাকোটা ও টাইল ব্যবহার করা হয়েছে। মসজিদের সম্মুখভাগ, বুরুজসমূহ, দরজা প্রভৃতি অংশে পাথরের উপর অত্যন্ত মিহি কাজ রয়েছে, যেখানে লতাপাতা, গোলাপ ফুল, ঝুলন্ত শিকল, ঘণ্টা ইত্যাদি খোদাই করা আছে। উইকিপিডিয়ায় ছোট সোনা মসজিদ (Q7560724)
  • 1 দারাসবাড়ি মসজিদ (সোনামসজিদ স্থল বন্দর থেকে মহানন্দা নদীর পাড় ঘেঁষে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে বাংলাদেশ রাইফেলস-এর সীমান্ত তল্লাশী ঘাঁটি ; এই ঘাটিঁর অদূরে অবস্থিত দখল দরওয়াজা। দখল দরওয়াজা থেকে আমবাগানের মধ্য দিয়ে প্রায় এক কিলোমিটার হেঁটে অগ্রসর হয়ে একটি দিঘি পার হয়ে দক্ষিণ পশ্চিমে ঘোষপুর মৌজায় দারাসবাড়ি মসজিদ ও দারাসবাড়ি মাদ্রাসা অবস্থিত।)। দীর্ঘদিন মাটিচাপা পড়েছিল এ মসজিদ। এর সংলগ্ন সমসাময়িক আরেকটি স্থাপনা হলো দারাসবাড়ি মাদ্রাসা। দিঘীর এক পারে মসজিদ এবং অন্য পারে মাদ্রাসা অবস্থিত। উইকিপিডিয়ায় দারাসবাড়ি মসজিদ (Q5222105)