উইকিভ্রমণ থেকে

তালতলী উপজেলা বাংলাদেশের বরগুনা জেলার অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা। ২৫৮.৯৪ বর্গ কিমি আয়তনের এই উপজেলাটি জেলার সবচেয়ে নবীন প্রশাসনিক এলাকা।

কীভাবে যাবেন?[সম্পাদনা]

রাজধানী ঢাকা থেকে তালতলীর দূরত্ব ৩২৫ কিলোমিটার আর বিভাগীয় শহর বরিশাল থেকে ৩৭ কিলোমিটার ও জেলা সদর থেকে ২০ কিলোমিটার। এই জেলাটি একটি উপকূলীয় ও নদীবহুল অঞ্চল হওয়ায় এখানকার যেকোনো স্থানে আসার জন্য নৌপথ সবচেয়ে সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা। তবে, সড়ক পথেও এখানে আসা সম্ভব; সেক্ষেত্রে ফেরী পারাপার হতে হবে। বরগুনায় রেল যোগাযোগ বা বিমান বন্দর নেই বলে এই দুটি মাধ্যমে এখানকার কোনো স্থানে আসা যায় না।

সড়কপথে[সম্পাদনা]

  • ঢাকা থেকে সরাসরি সড়ক পথে বাস যোগে তালতলী উপজেলায় যাতায়াতের সু-ব্যবস্থা আছে।
  • বিভাগীয় শহর বরিশাল হতে সড়ক পথে পটুয়াখালী জেলা হয়ে বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক দিয়ে মানিকঝুড়ি দিয়ে তালতলীতে গমন করা যায়।
  • বরগুনা জেলা সদর থেকে সড়ক পথে আমতলী উপজেলা হয়ে তালতলী উপজেলায় যাতায়াতের ব্যবস্থা রয়েছে।

নৌপথে[সম্পাদনা]

ঢাকা থেকে লঞ্চযোগে বরিশাল/পটুয়াখালী/বরগুনা/আমতলী এসে সড়ক পথে তালতলী উপজেলায় যাতায়াত করা যায়।

দর্শনীয় স্থানসমূহ[সম্পাদনা]

  1. সোনাকাটা ইকোপার্ক;
  2. উপকূলের রাখাইন পল্লী;
  3. উপকূল এলাকা।

খাওয়া - দাওয়া[সম্পাদনা]

তালতলীতে খাবারের জন্য বেশ কিছু স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে সবধরণের সুস্বাদু খাবার পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ

  • হোটেল সাগর - তালতলী।

থাকা ও রাত্রি যাপনের স্থান[সম্পাদনা]

আমতলীতে থাকার জন্য স্থানীয় পর্যায়ের কিছু সাধারণ মানের হোটেল রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার জন্যে উন্নতমানের -

  1. জেলা পরিষদ ডাকবাংলো - তালতলী; মোবাইল: +৮৮০১৭২৯-৩২২ ২৯৪
  2. ভাই ভাই বোডিং - তালতলী সদর।
  3. হোটেল সাগর - তালতলী।

জরুরি নম্বরসমূহ[সম্পাদনা]

  • উপজেলা নির্বাহী অফিসার, তালতলী: মোবাইল: +৮৮০১৭৩৩-৩৪৮ ০২৭;
  • ওসি, তালতলী: মোবাইল: +৮৮০১৭১৩-৩৭৪ ৩৫৮।