বরিশাল বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগ এর একটি উল্লেখযোগ্য শহর। কীর্তনখোলা নদীর তীরে অবস্থিত এই শহরের পুরাতন নাম চন্দ্রদ্বীপ। দেশের খাদ্যশস্য উৎপাদনের একটি মূল উৎস এই বৃহত্তর বরিশাল। একে বাংলার ভেনিস বলা হয়। বরিশাল দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি নদীবন্দর।
কীভাবে যাবেন?[সম্পাদনা]
এই জেলায় যাতায়াতের জন্য নৌপথই সবচেয়ে সহজ যোগাযোগ মাধ্যম। এছাড়া সড়কপথেও এই জেলায় যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে।
নৌপথ[সম্পাদনা]
ঢাকা সদরঘাট নদীবন্দর লঞ্চ টার্মিনাল থেকে বরিশালের উদ্দেশ্যে যেসব লঞ্চ ছেড়ে যায় সেগুলো হল এম.ভি সুন্দরবন-১০/১১, সুরভী-৭/৮/৯, পারাবত-৯/১০/১১/১২, কীর্তনখোলা-২/১০, এডভেঞ্চার-১/৯, মানামী, কুয়াকাটা-২ ইত্যাদি।
সড়কপথ[সম্পাদনা]
ঢাকা থেকে বরিশালের উদ্দেশ্যে যেসব গাড়ি চলাচল করে সেগুলো হল এসি চেয়ার কোচ, হিনো চেয়ার কোচ ও নরমাল চেয়ার কোচ। এসি চেয়ার কোচ ও হিনো চেয়ার কোচগুলি ফেরী-পারাপার এবং নরমাল চেয়ার কোচগুলি লঞ্চ-পারাপার করে। এছাড়া লোকাল কোচেও বরিশাল যাওয়া যায়।
দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]
- বরিশাল নদী বন্দর
- অশ্বিনী কুমার টাউন হল
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
- বরিশাল জিলা স্কুল
- স্মৃতি ৭১ ( ওয়াপদা কলোনি)
- মুকুন্দ দাসের কালিবাড়ী
- বিবির পুকুর পাড়
- হাতেম আলী কলেজ চৌমাথা ও লেক
- ৩০ গোডাউন রিভার ভিউ পার্ক
- মুক্তিযোদ্ধা পার্ক ও মেরিন ওয়ার্কশপ মাঠ(BIWTA)
- বঙ্গবন্ধু উদ্যান (বেলস পার্ক)
- শেরেই বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়
- সরকারি ব্রজমোহন কলেজ
- স্বাধীনতা পার্ক, বিজয় বিহঙ্গ (আমতলা)
- শহীদ শুক্কুর ও শহীদ গফুর পার্ক (আমানতগঞ্জ)
- শঙ্কর মঠ
- লাকুটিয়া জমিদার বাড়ি
- বরিশাল মহাশ্মশান
- পরেশ সাগর দীঘি
- তালতলি সেতু (চরবাড়িয়া-শায়েস্তাবাদ ইউনিয়ন সংযোগ)
- শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত স্টেডিয়াম
- শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সেতু
- পাষাণময়ী কালী মন্দির
- শহীদ কাঞ্চন উদ্যান
এছাড়াও বরিশাল শহর থেকে খুব কাছাকাছি দূরত্বের যেসব স্থান গুলোতে যাওয়া যায়
- বাইতুল আমান জামে মসজিদ (গুঠিয়া, উজিরপুর)
- শেরে বাংলা জাদুঘর (চাখার, বানারীপাড়া)
- দূর্গাসাগর দীঘি (মাধবপাশা, বাবুগঞ্জ)
- কসবা মসজিদ ও কমলাপুর মসজিদ (গৌরনদী)
- সাতলা বিল (উজিরপুর)
- বরিশাল বিমানবন্দর (বাবুগঞ্জ)
- গজনীর দিঘি (চাদপুরা, বরিশাল সদর)