অবয়ব
চট্টগ্রাম জেলা বাংলাদেশের একটি জেলা। এটি চট্টগ্রাম বিভাগ এর অন্তর্গত।
কীভাবে যাবেন?
[সম্পাদনা]স্থলপথে
[সম্পাদনা]আকাশ পথে
[সম্পাদনা]শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশের দ্বিতীয় ব্যস্ততম বিমানবন্দর। এখানে কলকাতা, কুয়ালালামপুর, দুবাই, ব্যাংকক, মাস্কাট, আবুধাবি, শারজাহ এবং কুয়েত থেকে আসার ব্যবস্থা রয়েছে। অন্তর্দেশীয় সেবার মধ্যে ঢাকার সঙ্গে বিভিন্ন দৈনিক ফ্লাইট অন্তর্ভুক্ত।
জল পথে
[সম্পাদনা]দর্শনীয় স্থান
[সম্পাদনা]চট্টগ্রাম জেলার ঐতিহাসিক এবং দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রয়েছেঃ
- মীরসরাই উপজেলা
- সীতাকুণ্ড উপজেলা
- আগুনিয়া চা বাগান, রাঙ্গুনিয়া
- বাইতুল ইজ্জত এলাকা, সাতকানিয়া
- চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
- সন্দ্বীপ
- আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ
- কমনওয়েলথ ওয়ার সেমেট্রি চট্টগ্রাম
- কালুরঘাট
- ডিসি হিল
- খানখানাবাদ সমুদ্র সৈকত, বাঁশখালী
- খিরাম সংরক্ষিত বনাঞ্চল, ফটিকছড়ি
- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
- চেরাগী পাহাড়
- চাঁদপুর-বেলগাঁও চা বাগান, বাঁশখালী
- জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘর, চট্টগ্রাম
- জে এম সেন হল
- নজরুল স্কয়ার
- নন্দনকানন বৌদ্ধ বিহার
- পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত
- পারকি সমুদ্র সৈকত, আনোয়ারা
- ফয়েজ লেক
- বাটালি পাহাড়
- বাংলাদেশ নেভাল একাডেমি
- বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকো-পার্ক, সীতাকুণ্ড
- বাঁশখালী ইকোপার্ক,
- বৌদ্ধ তীর্থ স্থান চক্রশালা, পটিয়া
- ভাটিয়ারী
- ভাটিয়ারি গল্ফ ক্লাব
- ভূজপুর সংরক্ষিত বনাঞ্চল, ফটিকছড়ি
- মহামুনি বৌদ্ধ বিহার, রাউজান
- কোদালা চা বাগান, রাঙ্গুনিয়া
- শেখ রাসেল অ্যাভিয়েরি পার্ক, রাঙ্গুনিয়া
- লালদীঘি
- লোহাগাড়া বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, লোহাগাড়া
- শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
- বিশ্বশান্তি প্যাগোডা (হাটহাজারী)
- করলডেঙ্গা পাহাড় (বোয়ালখালী)
- হলুদিয়া প্রান্তিক লেক (সাতকানিয়া)
- বাংলাদেশ মেরিন একাডেমী
- বেতাগী পাল আমলের বুদ্ধমূর্তি (রাঙ্গুনিয়া)
- ব্রোঞ্জ মূর্তি (আনোয়ারা)
- মুসা খাঁ মসজিদ (১৬৫৮)
- কদম মোবারক মসজিদ (১৭১৯)
- আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ
- ওয়ালি খাঁ মসজিদ (১৭৯০)
- বদর আউলিয়া দরগাহ
- বখশি হামিদ মসজিদ
- ছুটি খাঁ মসজিদ
- হযরত শাহ আমানত (রহ.) মাজার
- বার আউলিয়ার মাজার (সীতাকুণ্ড)
- সীতাকুণ্ড শঙ্কর মঠ
- ধর্মচক্র বৌদ্ধবিহার
- করইয়ানগর ও সোনাকানিয়া বৌদ্ধবিহার
- ভুদ ভুদ ছড়া (পটিয়া)
- কুরা কাঠুনি মসজিদ (হরিণখাইন, পটিয়া)
- গরম বিবির মাজার
- সি আর বি
খাওয়া দাওয়া
[সম্পাদনা]চট্টগ্রাম শহরের যেকোনো রেস্টুরেন্টে সুলভ মূল্যে খেতে পারবেন।
রাত্রি যাপন
[সম্পাদনা]চট্টগ্রাম শহরের যেকোনো হোটেলে রাত্রিযাপন করতে পারবেন।